মেহেদী হাসান খোকা,বরিশাল ব্যুরো প্রধান ।
দক্ষিণ অঞ্চলের বিএনপির প্রাণ ভোমরা। যার সাংগঠনিক দক্ষতায় পরম পরশে নিজ হাতে তিল তিল করে গড়া ও বরিশাল বিএনপির সকল স্তরের নেতাকর্মীর আস্থাভাজন গ্রহণযোগ্য নেতা, এইবার নেতাকর্মী জার নাম দিয়েছে হ্যামিলনের বাঁশিওয়াল। তিনি হলেন সকলের প্রিয় জন মজিবর রহমান সরোয়ার। কর্মী থেকে নেতা এমপি থেকে মেয়র, মেয়র থেকে মন্ত্রী কোথায় ছিল না তার উন্নয়নের ছোঁয়া, যার সাংগঠনিক ছোঁয়ায় বরিশাল ছিল বিএনপি’র ঘাটি খ্যাত। কোন এক অদৃশ্য কারণে তাকে বরিশালের রাজনীতি থেকে সরিয়ে রাখলেও বরিশাল জেলা মহানগর ও বিভাগীয় নেতা কর্মীদের ভালবাসা একটু ও ভাটা পরেনি তিনি আরো শক্তিশালী সংগঠক হয়ে ফিরে এসেছেন নেতাকর্মীর মাঝে। তিনি যতবার ফিরে এসেছেন এই বরিশালে ততোবারই তার নেতাকর্মীর ভালবাসায় সিক্ত হয়েছেন তিনি।কখনো তার নেতাকর্মীকে দূরে সরিয়ে রাখেনি শত বিপদের মাঝেও আগলে রেখেছেন জাতীয়তাবাদী দলে বিএনপির সকল স্তরের নেতা কর্মীদের। গণতান্ত্রিক পর্যায়ের ভোট গুলোতে তিনি এই বরিশাল সদর আসন থেকে বারবার বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। কারণ তার উন্নয়ন বরিশাল সিটি কর্পোরেশন মেয়র থাকাকালীন অবস্থায় গোল্ডেন সিটির যে পরিকল্পনা করেছিলেন সেটি তার পাঁচ বছরের মেয়াদে বরিশাল বাসীকে করিয়ে দেখিয়েছিলেন। শুধু এই নয় তিনি সংসদ সদস্য ও মন্ত্রী থাকাকালীন অবস্থায় পাকা রাস্তাঘাট কালবাট ব্রীজ এবং সদরের গ্রাম গুলোতে মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের কাজ করেছেন। তিনি এমপি থাকাকালীন অবস্থায় সদর উপজেলা গুলোতে রাস্তাঘাট স্কুল কলেজ মাদ্রাসা এতিমখানা স্থাপন করেছিলেন। তাই ভোটের মাঠে ও মজিবর রহমান সরোয়ারের গ্রহণযোগ্যতা-ই সবচাইতে বেশি, যেমন ছিলেন তিনি গরিবের নেতা, তেমনি ছিলেন দক্ষিণ অঞ্চলের গণ মানুশের নেতা, যিনি ছিলেন জাতীতদাবাদী দল বিএনপির নেতার ও নেতা, কারন তার হত ধরে দক্ষিণাঞ্চলে বহু নেতা তৈরি করেছেন। এ্যাডঃ মজিবর রহমান সরোয়ার বলেন। আমি দক্ষিণ অঞ্চল মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করেছি। সামাজিক উন্নয়নের কাজ মসজিদ মাদ্রাসা স্কুল কলেজ এতিমখানা তৈরীতে আমার সাধ্য মতন আমি চেষ্টা করেছি,তিনি আরো বলেন আমি কখনো জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সাথে গাদ্দারি ও বেইমানি করিনি। ফ্যাসিস্ট হাসিনার ১৭ বছর শাসন আমলে ও অনেক নির্যাতন করা হয়েছে আমার উপরে। মামলা হামলা কারা বরণ থেকে শুরু করে সব ঝামেলা মাথায় নিয়ে নেতা কর্মীদেরকে আমি ছেড়ে যাইনি। সেই ভালোবাসাটাই আজকে আমার নেতাকর্মী আমাকে দিয়েছেন আমি বরিশালবাসী ও আমার নেতাকর্মীদের প্রতি আমি চির কৃতজ্ঞ আমি যেন মৃত্যুর আগ পর্যন্ত জাতীয়বাদী দল বিএনপি ও শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ তার নীতি বুকে ধরন করে আর তিন বারের জনপ্রিয় প্রধান মন্ত্রী বিএনপির দলীয় চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও তার সু-যোগ্য সন্তান জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সাহেবের আস্থা অর্জন করে দলকে পুনঃরায় সকল স্তরের নেতাকর্মীদেরকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে আগামী দিনের যে দলীয় কর্মসূচি গুলো আছে ইউনিয়ন পর্যায়ে থেকে পৌরসভা পৌরসভা থেকে সিটি কর্পোরেশনের ওয়ার্ড গুলোকে সাংগঠনিক রুপ দেওয়া ও নেতাকর্মীদেরকে সঙ্গে নিয়ে স্যাসিস্ট হাসিনার দোসোরদের যে চক্রান্ত সেই সকল চক্রান্তকে মোকাবেলা করে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপিকে সাথে নিয়ে এগিয়ে যাওয়া।