শিবগঞ্জ -২ আসনে মীর শাহে আলমের বিকল্প মীর শাহে আলম
মো: আহসান হাবিব,স্টাফ রিপোর্টার:শিবগঞ্জ, বগুড়া।
বগুড়া -৩৭ শিবগঞ্জ -২ আসনে মীর শাহে আমলের বিকল্প মীর শাহে আলম।মাটি ও মানুষের নেতা হিসেবে খ্যাত মীর শাহে আলম।তিনি দীর্ঘদিন থেকে বিএনপির রাজনীতিতে কঠোর পরিশ্রম করে আসছেন।বিগত ফ্যাসিস্ট শাসনামলে তার উপর নানাভাবে নির্যাতন করা হয়েছে। তার উপর অসংখ্য মামলা করা হয়েছে। কখনো তিনি আত্মগোপনে থেকেছেন আবার কখনো কারাগারে বন্দী হয়েছেন।তিনি খুব অল্প সময়ে তার নেতৃত্বে পুরো শিবগঞ্জ বাসীকে একটি পরিবারের আওতায় এনেছেন। শিশু থেকে বৃদ্ধ সকলে তাকে ভালবাসে।শিবগঞ্জ -২ আসন যেন তার নিজ হাতে গড়া।তার নেতৃত্বে পুরো শিবগঞ্জ বাসী আজ বিএনপির ছায়াতলে।এমন কোনো সেক্টর নেই যে তার উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। মসজিদ,মাদ্রাসা, মন্দির থেকে শুরু করে রাস্তাঘাটের ব্যাপক উন্নয়ন সাধন করেছেন।তিনি একজন ক্যারিশমেটিক লিডার।যত রাগ অভিমান যাই থাকুক তার সামনে গেলে সব রাগ অভিমান ভুলে বুকে টেনে নেয়।এটাই তার আসল নেতৃত্ব। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তার বিকল্প তিনি নিজেই। শিবগঞ্জ _২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী হয়ে বিপুল ভোটে জয়ী হবেন বলে সাধারণ জনগণের আশা।তিনি অত্যন্ত সৎ ও মেধাবী।তার সততা ও সঠিক নেতৃত্বে শিবগঞ্জ উপজেলা আজও বিএনপির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত।
সাধারণ জনগণ তাকে সংসদে দেখতে চায়।কারণ দীর্ঘদিন থেকে তিনি শিবগঞ্জের রাজনীতিকে সুসংগঠিত করে আসছেন।তার সম্পর্কে তার এক ক্ষুদে ভক্ত লিখছেন–“মানুষের কবি মীর শাহে আলম”
আহসান হাবিব
কবিতা পড়েছি অনেক
দেখিনি তোমায়
কবিতা শুনেছি অনেক
দেখিনি তোমায়,
তুমি যে মানুষের কবি
তুমি যে উন্নয়নের ছবি,
তুমি জানোনা, তুমি যে মহাকবি-
তোমার তরে শত শত কবিতা
লিখেছি প্রজন্ম অবধি।
জলের মধ্যেও তোমায় দেখি
দেখি তোমায় পথে প্রান্তরে,
আরও দেখি উজ্জ্বল হয়ে
নারী শিশুর অন্তরে।
উন্নয়নের নহর যেন বইছে
তোমার হৃদয়ে,
পাঠক তোমায় দেখবে এবার
আইনসভার বলয়ে।
তুমি লিখেছো বিদ্যানিকেতন
তুমি লিখেছো মসজিদ,
আরও লিখেছো অসাম্প্রদায়িকতা,
লিখেছো তুমি ধর্মীয় উদারতা।
তোমার কবিতায় ফুটেছে প্রাণ
হেসেছে শিশু,হেসেছে বৃদ্ধ,
হেসেছে আমার মা,
ফিরে পেয়েছে নতুন জীবন
গেয়ে যাই তব গান।
কালজয়ী কবিতা লিখা
লক্ষ্য তোমার জানি,
আড়াল থেকে উঁকি- ঝুঁকি
দিচ্ছে হাতছানি।
ভয় পেয়োনা কবি তুমি
লিখে যাও কবিতা,
তোমার কবিতা পড়বে এবার
বিবিসি ললিতা।
তুমি মীর, তুমি বীর,
খুঁজে নিবে পাঠক তাদের
শান্তির নীর।।