চকরিয়া থানায় দুর্জয় নামে আসামির রহস্য জনক মৃ,ত্যু।
মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম খোকন(এম,এ)
প্রতিনিধিঃ চকরিয়া উপজেলা।
কক্সবাজারের চকরিয়া। থানার কক্ষটি মূল হাজত কক্ষ না রিমান্ড কক্ষ? কেন তাকে হাজতে না রেখে রিমান্ড কক্ষে রাখা হয়েছিল? এনিয়েও সন্দিহান সচেতন মহলের। সচেতন মহলের দাবি, দুর্জয়ের হদিস পাওয়া সেই চকরিয়া থানা হাজতেরও ময়না তদন্ত হোক!
হাজত কক্ষ (থানা লকআপ):
এটি থানার মূল সেলে রাখা হয়, যেখানে সাধারণভাবে গ্রেপ্তারকৃত বা আটক ব্যক্তিদের রাখা হয়, যাদের রিমান্ডে পাঠানো হয়নি বা আদালতের নির্দেশে হেফাজতে আছে।
রিমান্ড কক্ষ:
এটি আলাদা কক্ষ, সাধারণত জিজ্ঞাসাবাদ ও রিমান্ডে থাকা আসামিদের জন্য ব্যবহৃত হয়। আদালতের নির্দেশ ছাড়া কোনো আসামিকে সেখানে রাখা নিয়মবহির্ভূত হতে পারে।
সন্দেহের কারণ:
যদি হাজতে থাকার কথা থাকলেও কাউকে রিমান্ড কক্ষে রাখা হয়, তাহলে সেটি কেন ঘটল—এ নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।
কি আদালতের নির্দেশ ছিল?
নাকি অভ্যন্তরীণভাবে অন্য কারণে সেখানে রাখা হয়েছিল?
সচেতন মহলের দাবি:
জনমনে সন্দেহ আছে যে হাজত কক্ষ না হয়ে হয়তো রিমান্ড কক্ষে রাখা হয়েছিল, আর এ কারণে মৃত্যুর (বা ঘটনার) পেছনে গোপনীয়তা থাকতে পারে। এজন্য তারা সেই থানার হাজতের ময়নাতদন্ত বা আলাদা তদন্ত দাবি করছে।
( নোট-চকরিয়া থানা হাজতে দুর্জয় চৌধুরী নামে এক যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু, পুলিশের দাবি আত্মহত্যা, স্থানীয়দের প্রশ্ন)