1. news@www.provatibangladesh.com : বাংলাদেশ : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ
  2. info@www.provatibangladesh.com : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ :
মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ০৩:১৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
শুকনো মৌসুমেও রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার লক্ষ্মীটারী ইউনিয়নে তিস্তার ভাঙন অব্যাহত রয়েছে বড়াল নদীর ক্ষতি না করে সংরক্ষণে জোর দিতে হবে: উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান সনদ ব্যতীত ডাক্তার পদবি ব্যবহার করায় ত্রিশ হাজার টাকা জরিমানা ইঞ্জিনিয়ার শাহরিন ইসলাম তুহিন চৌধুরীর জলঢাকায় আগমন উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী তরুণ দলের আত্মপ্রকাশ  উপজেলা প্রেসক্লাব নাগেশ্বরী এর নতুন কমিটি গঠন  যশোরে ‘কুড়িয়ে পাওয়া’ বোমা বিস্ফোরণে আ,হ,ত ৩ শিশুর একজনের মৃ,ত্যু বীরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জন নি,হ,ত  ভুরুঙ্গামারীতে উপজেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামী ফাউন্ডেশন কমপ্লেক্স ভিত্তি প্রস্তুর স্থাপন পাবনার আটঘরিয়ায় ড্রামট্রাক মটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নি,হ,ত-১ মেহেরপুর জেলা কারাগারের অভ্যন্তরে বিশুদ্ধ পানিসহ বাদ্যযন্ত্র বিতরণ

নিষেধাজ্ঞা শেষ হলেও, এখনও চাল পাননি লক্ষ্মীপুর জেলার ২৮ হাজার জেলে

হাছিবুর রহমান, দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ 
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৮ মে, ২০২৫
  • ২২ বার পড়া হয়েছে

হাছিবুর রহমান, দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ 

নিষেধাজ্ঞা শেষ হলেও সরকারি চাল পাননি লক্ষ্মীপুর জেলার প্রায় ২৮ হাজার জেলে। এ নিয়ে জেলেদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে। মার্চ-এপ্রিল দুই মাস মেঘনা নদীতে মাছ ধরার ওপর এ নিষেধাজ্ঞা ছিল।

জেলা মৎস্য অফিস সূত্র জানায়, জেলায় নিবন্ধিত ৩৮ হাজার ৫৭৫ জন জেলে রয়েছে। এরমধ্যে নিষেধাজ্ঞাকালীন খাদ্য সহায়তার চাল পাবেন ২৮ হাজার ৩৪৪ জন জেলে। তারা দুই ধাপে ৮০ কেজি করে ১৬০ কেজি চাল বরাদ্দ পাবেন। এর মধ্যে মার্চে প্রথম ধাপের চাল বিতরণ করা হলেও দ্বিতীয় ধাপেরটি এখনও বরাদ্দ আসেনি। যদিও ৩০ এপ্রিল মধ্যরাত থেকে নিষেধাজ্ঞা শেষ হয়। তবে বেসরকারি হিসেবে লক্ষ্মীপুরে ৬০ হাজার জেলে রয়েছে।

সূত্র আরও জানায়, নিষেধাজ্ঞাকালে জেলায় ২৭৬টি অভিযান পরিচালনা করা হয়। এতে ৩২টি মামলায় ৯৪ জন জেলেকে বিভিন্ন মেয়াদে কারা ও অর্থদণ্ড দিয়ে ২ লাখ ৮০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ সময় ২০ লাখ মিটার জাল, ৬৪টি মাছ শিকারি নৌকা ও দেড় টন মাছ জব্দ করা হয়।

করাতিরহাট এলাকার জেলে বাদশা মিয়া বলেন, ‘নদীতে গিয়ে জ্বালানি তেলের খরচও ওঠে না, ইলিশ নেই। জালে ছোট দুই-একটি ইলিশ ধরা পড়ে। কিছু পাঙাশের পোনা, ছোট পোয়া ও ট্যাংরা মাছ পাওয়া যায়। সব জেলে চাল পায় না। মেম্বারদের খরচ দিলে তালিকা নাম দেয়।’

সদরের চররমনী মোহন গ্রামের জেলে ইব্রাহিম হোসেন বলেন, ‘আমরা মাছ ধরা ছাড়া অন্য কাজ করতে পারি না। নিষেধাজ্ঞার সময়ের জন্য সরকার ৮০ কেজি চাল দেয়। এখনো পুরোটা পাইনি।’

লক্ষ্মীপুর জেলে ফেডারেশনের সভাপতি মোস্তফা ব্যাপারী বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞার দুই মাস ঘিরে ৪ মাসের জন্য দুইবারে সরকার চাল দেয়। কিন্তু এখনও দ্বিতীয় ধাপের চাল আসেনি। এতে জেলেরা পরিবার-পরিজন নিয়ে অসহনীয় কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন।’

লক্ষ্মীপুর জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন বলেন, ‘জেলেদের দ্বিতীয় ধাপের চাল এখনও বরাদ্দ আসেনি। আসলে দ্রুত তা বিতরণ করে দেবো। বিগত সময়ে নিষেধাজ্ঞাকালীন সময়ে বরাদ্দের চাল আসতো। এবার মন্ত্রণালয় থেকে এখনও বরাদ্দ দেওয়া হয়নি।’

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট