1. news@www.provatibangladesh.com : বাংলাদেশ : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ
  2. info@www.provatibangladesh.com : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ :
মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ০৮:৩৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
শুকনো মৌসুমেও রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার লক্ষ্মীটারী ইউনিয়নে তিস্তার ভাঙন অব্যাহত রয়েছে বড়াল নদীর ক্ষতি না করে সংরক্ষণে জোর দিতে হবে: উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান সনদ ব্যতীত ডাক্তার পদবি ব্যবহার করায় ত্রিশ হাজার টাকা জরিমানা ইঞ্জিনিয়ার শাহরিন ইসলাম তুহিন চৌধুরীর জলঢাকায় আগমন উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী তরুণ দলের আত্মপ্রকাশ  উপজেলা প্রেসক্লাব নাগেশ্বরী এর নতুন কমিটি গঠন  যশোরে ‘কুড়িয়ে পাওয়া’ বোমা বিস্ফোরণে আ,হ,ত ৩ শিশুর একজনের মৃ,ত্যু বীরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জন নি,হ,ত  ভুরুঙ্গামারীতে উপজেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামী ফাউন্ডেশন কমপ্লেক্স ভিত্তি প্রস্তুর স্থাপন পাবনার আটঘরিয়ায় ড্রামট্রাক মটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নি,হ,ত-১ মেহেরপুর জেলা কারাগারের অভ্যন্তরে বিশুদ্ধ পানিসহ বাদ্যযন্ত্র বিতরণ

পঁচা ডিম ফেলে আসার কারণে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট

হুমায়ুন কবির জেলা প্রতিনিধি।
  • প্রকাশিত: রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৩৫ বার পড়া হয়েছে

হুমায়ুন কবির জেলা প্রতিনিধি।

ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার রাজগাতী ইউনিয়নের পাশ দিয়ে বয়ে চলা নান্দাইল রোড গাংগাইল হাওর নামে স্হানে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী তাদের হ্যাচারীর পঁচা ডিম ফেলে আসার কারণে পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি সাধন করে আসছে। এসব বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের ফলে বাতাস দূষিত হয়ে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে।

স্হানীয়রা বলেন এই বিষয়ে ২০২১ সালে তৎকালীন সাবেক নির্বাহী কর্মকর্তা মোরশেদ উদ্দিন এর নিকট লেখিত ভাবে অভিযোগ করেছিলেন। তবে দুঃখের সাথে বলতে হয় যে তখন লেখিত অভিযোগেও কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। পরবর্তীতে ১২ই মে ২০২৩ সালে স্হানীয় সমাজ কল্যাণমূলক সংগঠন ও উলুহাটি পাওয়ার ইয়াং জেনারেশন ডিম ফেলতে থাকা অবস্থায় হাতে নাতে ধরে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেন। কিন্তু পরিতাপের বিষয় এই যে প্রশাসন কোনো আইনি ব্যবস্থা না নিয়ে তাদেরকে ছেড়ে দেন। জানা যায় তাদের পিছনে প্রভাবশালী মোদক দাদারা অর্থের মাধ্যমে আইনকে প্রভাবিত করেছিল। এই পরশ্বই পেয়ে দুষ্কৃতিকারীরা আবারও বেপরোয়া ভাবে পঁচা ডিম ফেলতে শুরু করে। শুধু তাই না তাদেরকে দেখে আসে পাশে অন্য হ্যাচারীর মালিকেরাও পঁচা ডিম ফেলা শুরু করে। পঁচা ডিমের দুর গন্ধে যোগের হাওর এলাকা এততাই অশুভনীয় হয়ে উঠেছে যে শ্বাসরোদ্ধকর পরিস্থিতিতে যাত্রীদের ওই রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে দুঃসাধ্য হয়ে পরে। দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ হয়ে অনেক যাএীরা বমি করতে বাধ্য হন। এমন ভয়াবহ পরিস্থিতিতে উলুহাটি পাওয়ার জেনোরেশান সাধারণ জনগণ কে গড়ে তুলেন ও পঁচা ডিম ফেলা বন্ধের জন্য সোচ্চার হন।

স্হানীয়রা,স্হানীয় মেম্বার চেয়ারম্যানের অনুমতিক্রমে পঁচা ডিম ফেলার আস্তানা ভেঙ্গে দেন যার ফলে স্হানীয়রা উলুহাটি ইয়াং জেনারেশন সংগঠন কে প্রশংসা করেন।

কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে গত ছয় মাস পঁচা ডিম ফেলা বন্ধ থাকার পরেও এখন এক মাস ধরে বিভিন্ন হ্যাচারি ও পোল্ট্রির মালিকেরা রাতের অন্ধকারে পঁচা ডিম ফেলা শুরু করে। যোগের হাওর এলাকা প্রায় ১ কিলোমিটার দুর পর্যন্ত এই দুর্গন্ধ এলাকার বায়ু বিষাক্ত হয়ে পড়েছে। পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে হ্যাচারীর মালিকরা ওই রাস্তাকে তাদের ব্যক্তিগত মালিকানা মনে করছে।

এই পরিস্থিতিতে বর্তমান উপজেলা নির্বাহী অফিসার সারমিন সাত্তার এর নিকট (১০ এপ্রিল ২০২৫) উলুহাটি পাওয়ার ইয়াং জেনারেশন এর পক্ষ থেকে লেখিত অভিযোগ ও সাক্ষাৎ করেন। তিনি এই বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট