1. news@www.provatibangladesh.com : বাংলাদেশ : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ
  2. info@www.provatibangladesh.com : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ :
বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ০৯:২৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
মণিরামপুরে মিডল্যান্ড ব্যাংকের এজেন্ট শাখার উদ্বোধন হাইওয়ে মহাসড়কের বেহাল অবস্থা কে নিবে দায়ভার সিটি কর্পোরেশন নাকি প্রশাসন আনোয়ারায় শ্রী শ্রী লোকনাথ ধাম মন্দিরে দুর্ধর্ষ চুরি দুর্গাপুরে সরকারী জমি যর দখলের অভিযোগ নিরাপত্তাহীন সৈকতে আর প্রাণহানি নয়: পর্যটনের নামে গাফেলতির মূল্য কে দেবে:- প্রতিবাদে সোচ্চার স্বেচ্ছাসেবীরা ৯ নং রানাগাছা ইউনিয়নে লটারির মাধ্যমে ভিডব্লিউবি এর তালিকা প্রস্তুত রেলের জিএম’র সাথে পাবনা জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক আবু তালেব মন্ডলের সাক্ষাত বিভিন্ন দাবী পেশ টাঙ্গাইলে মেডিক্যাল হোস্টেলে মিললো ছাত্রীর ঝু”ল”ন্ত ম”র”দে”হ সাতক্ষীরা দেবহাটায় নির্বাচনে কেন্দ্র পরিচালক ও পোলিং এজেন্টের প্রশিক্ষণ কর্মশালা মুন্সীগঞ্জে নিজের দুই মেয়েকে পুকুরে ফেলে হত্যার দায় স্বীকার করলেন মা

চলনবিলের বিলিন হয়ে য়াওয়া নদী খননের দাবি জানালেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ এম এ সাত্তার বিলচলনী

আব্দুল্লাহ আল মোমিন পাবনা জেলা প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৬৬ বার পড়া হয়েছে

আব্দুল্লাহ আল মোমিন পাবনা জেলা প্রতিনিধি

কালের বিবর্তনে বিলিন হয়ে যাওয়া নদী গুলো আজ শুধু সাক্ষী হয়ে আছে,নাব্য – সংকটে নদীর বুকে আবাদ হচ্ছে বিভিন্ন ফসল।অস্তিত্বহীন হয়ে পড়েছে অনেক নদী।এক সময়ের চলমান নদীর বুক জুড়ে এখোন দেখা দিয়েছে সবুজ ফসলের মাঠ। শুকনো মৌসুমে পানি নেই,এসব নদীতে বর্ষা মৌসুমে দুই কুল ছাপিয়ে দুর্দাশার কারন হয়।বেশির ভাগ নদীরই পানি ধারন ক্ষমতা নেই।এতে বর্ষা মৌসুমে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। নদীগুলোর খননের দাবি জানিয়েছেন চলনবিল উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্টাতা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ এম এ সাত্তার বিলচলনী। ডাঃ এম এ সাত্তার বলেন চলন বিলের বড়াই, আত্রাই, ইছামতী ও হুরাসাগর নদীতে এক সময় অনেক স্রোত ছিলো।বড় বড় নৌকা,ট্রলার,লঞ্চ সহ নানা ধরনের নৌযান চলাচল করতো।কিন্তু সময়ের বিবর্তনে নদীগুলো হারিয়ে গেছে।নদীতে আর পানি দেখা যায়না।বর্ষা কালে যতটুকু পানি আসে সে পানি অল্পতেই শুকিয়ে যায়।বর্তমানে বড়াই,কাটাখাল ইছামতী ও হুড়া সাগর পানি নেই বললেই চলে।নদীর বুকে জেগে উঠেছে চর,যেখানে ধান,পাট,রসুন,শরিষা,গম সহ বিভিন্ন ফসলের আবাদ হচ্ছে। নদীতে পানি না থাকায় পারের মানুষের দুর্ভোগ অবর্ননীয়। সেচের জন্য এ দুই নদীর উপর নির্ভর করতে হয় এলাকার সাধারন কৃষকদের।তারাশ,সলঙ্গা, রায়গঞ্জ এলাকার গনমানুষের নেতা চলনবিল উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ এম এ সাত্তার বিলচলনী আরো বলেন চলনবিলের বড়াল,আত্রাই গুমানী,ভদ্রা,কাটাখাল,হুরাসাগর,নদীতে সারা বছর পানি থাকতো,মাছও থাকতো।অতিতের সেই উত্তাল হুরাসাগর নদী খননের অভাবে আজ গোচারন ভুমিতে পরিনত হয়েছে।জাতীয় দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশের প্রতিনিধি আব্দুল্লাহ আল মোমিন চলনবিল সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি চলনবিল উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে চলনবিল রক্ষা করার জন্য নদীগুলো পূনখনন করার করতে সরকারের প্রতি জোর দাবি জানান।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট