1. news@www.provatibangladesh.com : বাংলাদেশ : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ
  2. info@www.provatibangladesh.com : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ :
মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ০৬:৫১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
শুকনো মৌসুমেও রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার লক্ষ্মীটারী ইউনিয়নে তিস্তার ভাঙন অব্যাহত রয়েছে বড়াল নদীর ক্ষতি না করে সংরক্ষণে জোর দিতে হবে: উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান সনদ ব্যতীত ডাক্তার পদবি ব্যবহার করায় ত্রিশ হাজার টাকা জরিমানা ইঞ্জিনিয়ার শাহরিন ইসলাম তুহিন চৌধুরীর জলঢাকায় আগমন উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী তরুণ দলের আত্মপ্রকাশ  উপজেলা প্রেসক্লাব নাগেশ্বরী এর নতুন কমিটি গঠন  যশোরে ‘কুড়িয়ে পাওয়া’ বোমা বিস্ফোরণে আ,হ,ত ৩ শিশুর একজনের মৃ,ত্যু বীরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জন নি,হ,ত  ভুরুঙ্গামারীতে উপজেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামী ফাউন্ডেশন কমপ্লেক্স ভিত্তি প্রস্তুর স্থাপন পাবনার আটঘরিয়ায় ড্রামট্রাক মটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নি,হ,ত-১ মেহেরপুর জেলা কারাগারের অভ্যন্তরে বিশুদ্ধ পানিসহ বাদ্যযন্ত্র বিতরণ

চলনবিলের বিলিন হয়ে য়াওয়া নদী খননের দাবি জানালেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ এম এ সাত্তার বিলচলনী

আব্দুল্লাহ আল মোমিন পাবনা জেলা প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৩৫ বার পড়া হয়েছে

আব্দুল্লাহ আল মোমিন পাবনা জেলা প্রতিনিধি

কালের বিবর্তনে বিলিন হয়ে যাওয়া নদী গুলো আজ শুধু সাক্ষী হয়ে আছে,নাব্য – সংকটে নদীর বুকে আবাদ হচ্ছে বিভিন্ন ফসল।অস্তিত্বহীন হয়ে পড়েছে অনেক নদী।এক সময়ের চলমান নদীর বুক জুড়ে এখোন দেখা দিয়েছে সবুজ ফসলের মাঠ। শুকনো মৌসুমে পানি নেই,এসব নদীতে বর্ষা মৌসুমে দুই কুল ছাপিয়ে দুর্দাশার কারন হয়।বেশির ভাগ নদীরই পানি ধারন ক্ষমতা নেই।এতে বর্ষা মৌসুমে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। নদীগুলোর খননের দাবি জানিয়েছেন চলনবিল উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্টাতা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ এম এ সাত্তার বিলচলনী। ডাঃ এম এ সাত্তার বলেন চলন বিলের বড়াই, আত্রাই, ইছামতী ও হুরাসাগর নদীতে এক সময় অনেক স্রোত ছিলো।বড় বড় নৌকা,ট্রলার,লঞ্চ সহ নানা ধরনের নৌযান চলাচল করতো।কিন্তু সময়ের বিবর্তনে নদীগুলো হারিয়ে গেছে।নদীতে আর পানি দেখা যায়না।বর্ষা কালে যতটুকু পানি আসে সে পানি অল্পতেই শুকিয়ে যায়।বর্তমানে বড়াই,কাটাখাল ইছামতী ও হুড়া সাগর পানি নেই বললেই চলে।নদীর বুকে জেগে উঠেছে চর,যেখানে ধান,পাট,রসুন,শরিষা,গম সহ বিভিন্ন ফসলের আবাদ হচ্ছে। নদীতে পানি না থাকায় পারের মানুষের দুর্ভোগ অবর্ননীয়। সেচের জন্য এ দুই নদীর উপর নির্ভর করতে হয় এলাকার সাধারন কৃষকদের।তারাশ,সলঙ্গা, রায়গঞ্জ এলাকার গনমানুষের নেতা চলনবিল উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ এম এ সাত্তার বিলচলনী আরো বলেন চলনবিলের বড়াল,আত্রাই গুমানী,ভদ্রা,কাটাখাল,হুরাসাগর,নদীতে সারা বছর পানি থাকতো,মাছও থাকতো।অতিতের সেই উত্তাল হুরাসাগর নদী খননের অভাবে আজ গোচারন ভুমিতে পরিনত হয়েছে।জাতীয় দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশের প্রতিনিধি আব্দুল্লাহ আল মোমিন চলনবিল সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি চলনবিল উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে চলনবিল রক্ষা করার জন্য নদীগুলো পূনখনন করার করতে সরকারের প্রতি জোর দাবি জানান।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট