1. news@www.provatibangladesh.com : বাংলাদেশ : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ
  2. info@www.provatibangladesh.com : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ :
বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ০৯:০৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
মণিরামপুরে মিডল্যান্ড ব্যাংকের এজেন্ট শাখার উদ্বোধন হাইওয়ে মহাসড়কের বেহাল অবস্থা কে নিবে দায়ভার সিটি কর্পোরেশন নাকি প্রশাসন আনোয়ারায় শ্রী শ্রী লোকনাথ ধাম মন্দিরে দুর্ধর্ষ চুরি দুর্গাপুরে সরকারী জমি যর দখলের অভিযোগ নিরাপত্তাহীন সৈকতে আর প্রাণহানি নয়: পর্যটনের নামে গাফেলতির মূল্য কে দেবে:- প্রতিবাদে সোচ্চার স্বেচ্ছাসেবীরা ৯ নং রানাগাছা ইউনিয়নে লটারির মাধ্যমে ভিডব্লিউবি এর তালিকা প্রস্তুত রেলের জিএম’র সাথে পাবনা জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক আবু তালেব মন্ডলের সাক্ষাত বিভিন্ন দাবী পেশ টাঙ্গাইলে মেডিক্যাল হোস্টেলে মিললো ছাত্রীর ঝু”ল”ন্ত ম”র”দে”হ সাতক্ষীরা দেবহাটায় নির্বাচনে কেন্দ্র পরিচালক ও পোলিং এজেন্টের প্রশিক্ষণ কর্মশালা মুন্সীগঞ্জে নিজের দুই মেয়েকে পুকুরে ফেলে হত্যার দায় স্বীকার করলেন মা

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে প্লাষ্টিক বর্জ্যে সয়লাব নিয়মনীতির তোয়াক্কা করতেছেন না পর্যটকরা

বিশেষ প্রতিবেদক, কক্সবাজার
  • প্রকাশিত: সোমবার, ৭ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৪৪ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিবেদক, কক্সবাজার

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে দেখা যাচ্ছে ব্যবহৃত প্লাষ্টিক বর্জ্য যে গুলো সাগর থেকে ভেসে এসেছে, এই পরিস্থিতিতে আগত পর্যটকরা সমুদ্রে গোসলে নামতে দ্বিধাবোধ করছেন অনেকেই । সমুদ্র সৈকতের ব্যস্থতম পয়েন্ট লাবনি, সুগন্ধা ও কলাতলী । এসব পয়েন্টে ছড়িয়ে ছিড়িয়ে আছে প্লাষ্টিক বোতল, প্লাষ্টিক প্যাকেট, ডায়পার, চিপসের প্যাকেট, কলার খোসা সহ নানা আবর্জনা, এসব আবর্জনার বেশকিছুই ভাসছে পানিতে ওখানেই গোসল করছেন বেড়াতে আসা পর্যটকরা । আবর্জনা নিদির্ষ্ট স্থানে ফেলার জন্য সাইনবোর্ড, বিলবোর্ড ও মাইকিং করা হলেও নিয়মনীতির তোয়াক্কা করতেছেন না পর্যটকরা । এতে করে সমুদ্রের পরিবেশ টা দূষণ হচ্ছে বলে জানান আগত পর্যটকরা । পর্যটকদের সমুদ্র ভ্রমন সুন্দর ও নিরাপদ করতে নিয়মিত কাজ করছে টুরিষ্ট পুলিশের পাশাপাশি লাইফ গার্ডরা । পর্যটকরা নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করার কথা বলছেন তারাও, এদিকে টুরিষ্ট পুলিশের ডিআইজি বলেন পর্যটকরা নিয়মনীতির তোয়াক্কা করতেছেনা এটা যেমন সত্যি একই ভাবে সমুদ্র পরিচ্ছন্ন রাখতে আরো বেশি প্রচারনা করা দরকার, অনেক পর্যটক সামনে ডাষ্টবিন থাকা স্বত্বেও দেখা যাচ্ছে ময়লা গুলো যত্রতত্র ফেলে দিচ্ছে বা সাগরে ফেলতেছে । স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার জন্য পর্যটকদের সচেতন হওয়ার দরকার। কারণ কক্সবাজারে বসবাস কারী কত জন সৈকতে আবর্জনা ফেলে? পর্যটকদের নিজ দায়িত্ব থেকে সচেতন হলে পরিবেশ সুন্দর থাকবে। একিই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন। আরেকটা বিষয়ে নজর দিতে হবে, হোটেল মোটেল জোন থেকে ময়লা আবর্জনা ফেলছে কিনা। এই বিশাল সমুদের মধ্যে বিভিন্ন জায়গা থেকে ময়লা আবর্জনা আসতে পারে। যতটুকু সম্ভব বীচ কর্মীদের দিয়ে পরিস্কার করে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে । বতর্মান সময়ে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার কাজ চলমান কিনা খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে।
যদি কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত পরিচ্ছন্ন রাখতে ইচ্ছে করে তাহলে পর্যটকদের কিছু নিয়ম নির্ধারণ করে দিতে হবে। যদি নিয়ম না মানে জরিমানা আদায় করতে হবে। যেমন বোতল, পলিথিন, ক‍্যান, অন্যান্য আরো অনেক কিছুই থাকতে পারে। যা পরিবেশের ক্ষতি করে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট