1. news@www.provatibangladesh.com : বাংলাদেশ : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ
  2. info@www.provatibangladesh.com : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ :
শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ০৭:০০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
চিরিরবন্দর উপজেলা ক্রীয়া সংস্কার,এডহক কমিটির আহবায়ক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাতেমা তুজ জোহরা । নীলফামারির ডোমারে ৫০ বোতল ফেনসিডিল সহ একজন আ,ট ক ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে আপত্তির মুখে বাস ভাড়া বাড়ল ৫ টাকা । লফস’র মশারি বিতরণ ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে প্রভাতের গ্রাম পঞ্চগড়ের তেতুলিয়া থেকে পথযাত্রা শুরু করেছেন আল-আমিন মানবিক সমাজ কল্যাণ ফাউন্ডেশনের পরিচালক ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় ৪ মা,দ,ক কারবারি আ,ট,ক নীলফামারী পুলিশ লাইন্স মাঠে বাংলাদেশ পুলিশে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। চিরিরবন্দর, রানীর বন্দরে ড্রাম ট্রাক মোটরসাইকেলে সড়ক দু,র্ঘট,না, নি,হ,ত ১ ,আ,হ,ত ১।

ম্রো উপজাতি ক্রামা ধর্মাবলম্বীদের সেনাবাহিনীর মানবিক সহায়তা

থানচি (বান্দরবান) প্রতিনিধি।
  • প্রকাশিত: রবিবার, ৬ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৫৪ বার পড়া হয়েছে

থানচি (বান্দরবান) প্রতিনিধি।

প্রাকৃতিক নৈসর্গের এক অপরূপ অনন্য ভূখন্ড বান্দরবান রিজিয়ন। শান্তি সম্প্রীতি এবং উন্নয়নের ধারা বজায় রাখতে সেনাবাহিনীর এই অঞ্চলের সকল জনগোষ্ঠীর বন্ধন অনন্য এক উদাহরণ। ম্রো উপজাতি ক্রামা ধর্মালম্বীদের সাপ্তাহিক ব্যাপি ধর্মীয় উৎসব উপলক্ষে বান্দরবান পার্বত্য জেলার বাকলাই পাড়ার পাহাড়ি এলাকায় মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে খাদ্য সামগ্রী বিতরন ও আর্থিক সহায়তা প্রধান করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।

রবিবার দুপুরে ১৬ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের দায়িত্বপূর্ণ বাকলাই পাড়া সাবজোনের কংলাই পাড়া, কাইতন পাড়া ও দুলাচরণ পাড়ায় এ উৎসব উপলক্ষে খাদ্য সামগ্রী বিতরন এবং আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়। দি ম্যাজেস্ট্রিক টাইগার্স অধিনায়কের পক্ষ হতে পাড়াবাসীর জন্য খাদ্য সামগ্রী (মিষ্টান্ন, কেক এবং মেডিকেল ক্যাম্পিং) বিতরণ করেন, বাকলাই পাড়া সেনা সাব জোনের সাবজোন কমান্ডার, মেজর আসিফ জুবায়ের।

ধর্মীয় উৎসবের অনুদান পেয়ে কংলাই ও কাইতন পাড়ার এলাকার কমিউনিটি চার্চের ধর্মগুরু লংরাও ম্রো ও কারবারি লং ইয়া ম্রো বলেন, এটি আমাদের ধর্মীয় উৎসবের দিন। সেনাবাহিনী আমাদের সবসময় যে সহযোগীতা করে তার জন্য আমরা খুবই কৃতজ্ঞ।

সাপ্তাহিক ব্যাপী উৎসব আয়োজনের ব্যাপারে অধিনায়ক ১৬ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট বলেন, সেনাবাহিনী সব সময় সাধারণ জনগনের পাশে ছিল, আছে এবং থাকবে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সেনাবাহিনী সকল সম্প্রদায়ের মানুষদের উৎসবমুখর পরিবেশে বিশেষ ধর্মীয় উৎসব উদযাপন করার সুযোগ প্রদান করার লক্ষে সর্বদা সচেষ্ট আছে এবং থাকবে। পাহাড়ের দুর্গম এলাকাগুলোতে নিত্যপ্রয়োজনীয় পন্য পাওয়াটাই অনেক কষ্টসাধ্য সেখানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সহায়তায় বিভিন্ন উপহার সামগ্রী ও আর্থিক সহায়তা পৌঁছানো হচ্ছে। সেনাবাহিনীর এই উদ্যোগ স্থানীয়দের জন্য একটি বড় সমর্থন এবং উৎসাহের উৎস হিসেবে কাজ করেছে, যাতে তারা তাদের ধর্মীয় উৎসব পালন করতে পারে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট