1. news@www.provatibangladesh.com : বাংলাদেশ : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ
  2. info@www.provatibangladesh.com : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ :
মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:০৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
আবু সাঈদ গু,লি,তে নি,হ,ত’, লিখতে নিষেধ করা হয়েছিল: এসআই তরিকুল অভিভাবকের বিক্ষোভ রাজশাহীতে ছাত্রীদের শ্লী,লতা,হানি অ,ভি,যো,গে রাজশাহীর দুর্গাপুরে বিএনপি’র ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবাষির্কী উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত দৈনিক গাইবান্ধার মুখ পত্রিকার সম্পাদক আর নেই গোবিন্দগঞ্জের সাপমারায় বরেন্দ্র সেচ প্রকল্পের মিটার চুরি ,আটক ২ শ্যামনগর থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে ডাকাতির প্রস্তুতি মামলার অজ্ঞাতনামা ১পলাতক আসামী গ্রেফতার সুবিপ্রবি নির্ধারিত জায়গায় দ্রুত স্থাপনের লক্ষে বৃহত্তর সুনামগঞ্জবাসীর স্বারকলিপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের উপহার নিয়ে অসুস্থ বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনা তাসনীম জাহান কক্সবাজারের এডিসি হিসেবে দায়িত্ব পান

সুনামগঞ্জের ধর্মপাশায় প্রতিবন্ধী স্কুলের ২৮০কেজি বই বিক্রির অভিযোগ 

রফিকুল ইসলাম টিটু সুনামগঞ্জ 
  • প্রকাশিত: রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৬৮ বার পড়া হয়েছে

রফিকুল ইসলাম টিটু সুনামগঞ্জ 

সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার ধর্মপাশা প্রতিবন্ধী স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. টিটু মিয়া ও সহকারী শিক্ষিকা সীমা আক্তারের বিরুদ্ধে ২৮০ কেজি সরকারি পুরোনো বই বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় উপজেলার দুধবহর গ্রামের বাসিন্দা আরিফ (৩৫) নামের এক ব্যক্তি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন। এলাকাবাসী, বই ক্রেতা ও স্কুল সূত্রে জানাযায়, ধর্মপাশা প্রতিবন্ধী স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. টিটু মিয়া গত বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে প্রতি কেজি পুরোনো বই ১৩টাকা দামে উপজেলার নোয়াবন্দ গ্রামের কিতাব আলীর (৬৫) কাছে বিক্রি করেন। ওইদিন বেলা ১টার দিকে ওই স্কুলটির সহকারী শিক্ষক সীমা আক্তারের কাছ থেকে ২৮০ কেজি এসব পুরোনো বই মেপে বুঝে নেনে ওই বই বিক্রেতা। ওইদিন বেলা ২টার দিকে প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়টির সামনের সড়কে ভ্যানগাড়ি ভর্তি প্লাস্টিকের বস্তায় মুড়ানো বই দেখে স্থানীয় লোকজনের সন্দেহ হয়। পরে তারা ভ্যানগাড়ি ভর্তি সরকারি বইগুলো উদ্ধার করেন। এ বিষয়ে ধর্মপাশা প্রতিবন্ধী স্কুলের সহকারী শিক্ষক সীমা আক্তারের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান হুম আমরা বিক্রি করেছি তবে এগুলো পুরাতন বই। তবে প্রধান শিক্ষক মো. টিটু মিয়া দাবি করেন, পুরোনো বইগুলো থাকার কারণে স্কুলের অফিস রুমের ভেতরের পরিবেশটা খারাপ হয়ে গিয়েছিল। তাই বইগুলো বিক্রি করা হয়েছিল। তিনি বলেন, আমরা যে ভুলটা করেছি সেটি হলো ইউএনও স্যারকে বই বিক্রির বিষয়টি অবগত করিনি। সমাজ সেবা কর্মকর্তা তৌফিক আহমেদ জানান তদন্ত প্রক্রিয়া দিন আছে সুস্থ তদন্তের ভিত্তিতে আসামিদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে। এলাকা বাসীর একটাই অভিমত প্রধান শিক্ষক এবং সহকারী শিক্ষিকাকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূল শাস্তি দাবি করছি। এব্যাপারে ধর্মপাশা উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনি রায় বলেন, তদন্ত কমিটিকে দায়িত্ব দিয়েছি রিপোর্ট আসার সঙ্গে সঙ্গে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইবে। ##

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট