সাদুল্লাপুরের বৈষ্ণদাস উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক জামাত আলী পীরগঞ্জের চতরায় মোটরসাইকেল চুরি করার পর জনতা ও পরে পুলিশের হাতে সোপর্দ করে।
২২ আগষ্ট শুক্রবার পীরগঞ্জ উপজেলার চতরা হাটে স্থানীয় জনতা এক মোটরসাইকেল চোরকে হাতে-নাতে আটক করে। চোর সন্দেহে তাকে সিসিটিভি ফুটেজের মাধ্যমে শনাক্ত করা হয় এবং পরে ধাওয়া দিয়ে জনতা তাকে আটক করে। পরে তাকে পুলিশের হাতে সোপর্দ করে।
অবাক করার মতো হলেও সত্য—আটক ব্যক্তির নাম মোঃ জামাত আলী, পিতা মুনসুর আলী, গ্রাম হোসেনপুর, ইউনিয়ন ১নং রসুলপুর, থানা সাদুল্যাপুর, জেলা গাইবান্ধা। সে বৈষ্ণন্বদাশ উচ্চ বিদ্যালয়ের একজন সিনিয়র শিক্ষক হিসেবে কর্মরত।
জনগণের হাতে আটক হওয়ার পর অনেকেই বিস্মিত হন, কারণ যিনি কোমলমতি শিক্ষার্থীদের নৈতিকতা ও আদর্শ শেখান, তিনি নিজেই জড়িত এমন এক নিন্দনীয় অপরাধে। এলাকাবাসীর প্রশ্ন—যখন শিক্ষকই চোরের ভূমিকায়, তখন সমাজ কোন পথে যাচ্ছে?
আটকের পর স্থানীয়রা তাকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেয়। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।