তিনি খুবই ভালো লোক। তিনি চেয়ারম্যান হওয়ার পর থেকেই একটি মহল তার বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লেগেছে। একবার তাকে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত থাকার চিরকুট আবার ইউনিয়ন পরিষদের বৈদ্যুতিক মিটারে আগুন এবং সর্বশেষ নারী দিয়ে অনৈতিক প্রস্তাব দেওয়ার মিথ্যা অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। একজন সম্মানিত লোক কে গায়েল করতে একের পর এক অপপ্রচার হুমকি কখনোই কাম্য নয়।
এ বিষয়ে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু সিদ্দিক ব্যাপারী বলেন, আমাদের ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত চেয়ারম্যান নিহত হবার পর আমাকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই একটি মহল প্রতিহিংসায় আমাকে বিভিন্ন ভাবে ফাঁসানোর জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ।
কয়েক মাস পূর্বে ইউনিয়ন পরিষদে একটি চিরকুটে আমাকে প্রাণ নাশের হুমকি লিখে অফিসের ভিতর ফেলে রাখে, সাবেক চেয়ারম্যান সুমন হাওলাদার কে যেভাবে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে আমাকেও সেভাবে গুলি করে হত্যা করা হবে। পরে আমি প্রাণ রক্ষাতে টঙ্গীবাড়ী থানায় একটি জিডি করি এবং বিষয়টি বিভিন্ন প্রশাসন ও জনগণকে অবহিত করি ।
এর কিছুদিন পর ইউনিয়ন পরিষদে ব্যবহৃত বৈদ্যুতিক মিটারের মধ্যে আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়া হয় । আমার সাথে প্রতিহিংসায় কোনভাবে সুবিধা করতে না পারায় সর্বশেষ এক বিধবা নারীকে দিয়ে আমার মান সম্মান নষ্ট করার জন্য আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ভাবে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে । আমি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হওয়ার পর থেকেই তারা আমাকে কোন ভাবে মেনে নিতে পারছে না, যার কারণে আমার বিরুদ্ধে বিভিন্নভাবে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে আমি এ অপপ্রচারের বিরুদ্ধে নিন্দা জানাচ্ছি