ত্যাগ, সাহস আর সংগ্রামের প্রতীক – অ্যাডভোকেট রবিউল হাসান
মোঃ গোলাম মোস্তফা
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সোনালি ইতিহাসে এক অনন্য নাম অ্যাডভোকেট রবিউল হাসান। দুঃসময়ের ত্যাগী সৈনিক, রাজনীতির প্রতিটি ধাপে তিনি দেখিয়েছেন কিভাবে সত্যিকারের নেতৃত্ব জন্ম নেয় ত্যাগ ও সংগ্রামের মধ্য দিয়ে।
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শ, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার দৃঢ় নেতৃত্ব, এবং আগামীর রাষ্ট্রনায়ক দেশনায়ক তারেক রহমানের দূরদর্শী দিকনির্দেশনা হৃদয়ে ধারণ করে তিনি ছোটবেলা থেকেই রাজনীতিতে যুক্ত হন। তার রাজনীতি ছিলো ক্ষমতার সিঁড়ি বেয়ে ওঠার রাজনীতি নয়, বরং তৃণমূল কর্মীদের সুখ-দুঃখ ভাগ করে নেওয়ার রাজনীতি, দেশের মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার রাজনীতি, জাতীয়তাবাদী চেতনা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে ছড়িয়ে দেওয়ার রাজনীতি।
🚩 দুঃসময়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সৈনিক
আওয়ামী সন্ত্রাসীদের হাতে বারবার নির্যাতিত হয়েছেন তিনি। হামলার হুমকি, মিথ্যা মামলা, সামাজিক বয়কট— কোন কিছুই তার মনোবল ভাঙতে পারেনি। তিনি সবসময় প্রথম সারিতে দাঁড়িয়েছেন, কখনো ভয় পাননি, কখনো পিছিয়ে যাননি। এক ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় তিনি হারিয়েছেন তার একটি পা। কিন্তু পা হারানো মানে কি তার সংগ্রাম থেমে যাওয়া? না! বরং সেই ক্ষতি তাকে আরও অদম্য করেছে।
তিনি প্রমাণ করেছেন—
“শরীরের অঙ্গ হারানো যায়, কিন্তু জাতীয়তাবাদী আদর্শ কখনো হারানো যায় না।”
🌾 জনতার ভালোবাসা তার মূল শক্তি
অ্যাডভোকেট রবিউল হাসানের রাজনীতির মূল চালিকাশক্তি ছিল মানুষের ভালোবাসা ও আস্থা। তিনি কখনো ক্ষমতার লোভে আপোষ করেননি, কখনো ব্যক্তিগত স্বার্থে আদর্শ বিসর্জন দেননি। বরং কর্মীদের পাশে থেকেছেন, গরিবের পাশে থেকেছেন, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার থেকেছেন। তৃণমূল নেতাকর্মীদের কাছে তিনি শুধু একজন নেতা নন— তিনি একজন অভিভাবক, একজন ভাই, একজন বন্ধু।
🔥 স্লোগান:
“শহীদ জিয়ার স্বপ্ন, বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্ব, তারেক রহমান দিকনির্দেশনা — রবিউল হাসানের ত্যাগে কাজিপুর জাগবে!”
✊ সালাম অ্যাডভোকেট রবিউল হাসানকে — ত্যাগী, নির্ভীক, অবিচল সৈনিককে।
কাজিপুরের প্রতিটি তরুণ, প্রতিটি কর্মী তার ত্যাগ ও সংগ্রামের কাহিনি বুকে ধারন করুক।
তিনি আমাদের অনুপ্রেরণা, তিনি আমাদের সাহস, তিনি আমাদের লড়াইয়ের প্রতীক।