একটু লজ্জিত হইয়েন ভাইয়েরা।প্রতিহিংসা আর বিদ্বেষের রাজনীতি করি না।করতে চাইও না।
স্টাফ রিপোর্টার মোঃ আব্দুল রউফ
বাংলাদেশ।
এই যে,যে পীর কে দালাল সহ হাবিজাবি বলে বকাবকি গালাগাল করছেন,কয়েকদিন আগেই তো দলবল নিয়ে পীরের পল্টন কার্যালয়ে হাজির হয়েছেন।পীর মাথায় টুপি পড়িয়ে দিলে সুবোধ বালকের মত পড়ে নিয়েছেন।শান্তিচুক্তি করে এসেছেন।রাজনৈতিক সমীকরণ মিলাতে অফার দিয়ে এসেছেন।তখন কি পীর দালাল ছিল না? আচ্ছা পীর কোনদিন আপনাদের কার্যালয়ে গিয়েছে? আপনারাই তো দালাল পীরের কাছে আসলেন।সমীহ কামনা করলেন।ঐক্যবদ্ধ থাকার প্রতিশ্রুতি দিলেন।মাত্র তিনমাস পর আপনাদের চরিত্র পরিবর্তন হয়ে গেলো?
হ্যা পীর আপনাদের রাজনৈতিক চরিত্রের উন্নয়ন না হলে আপনাদের সাথে আপোষ করবে না।আপনাদের অনেক বড় অফারের চেয়েও পীরের কাছে ইসলাম দেশ ও মানবতার স্বার্থ বড়।আর তাই আপনাদের কোলে না উঠাতে আপনারা এখন বেসামাল হয়ে গেছেন!এটাকি নৈতিক ভাবে পরাজয় নয় আপনাদের?
শুনেন প্রিয় ভাইয়েরা।এগুলো শুধু জবাব দিচ্ছি।পাল্টা কাউন্টার না।রাজনৈতিক ইতিহাস ,দালালীর ইতিহাস,নতজানুর ইতিহাস এসব তুলে ধরলে মুখ লুকানো দায় হয়ে যাবে।
শুনেন ভাইয়েরা।
আমরা কাউকে শত্রু জ্ঞান করি না।লীগ বিএনপি কাউকে না।আমরা সবাইকে আমাদের দাওয়াতের ক্ষেত্র বানাতে চাই।আমরা রাজনৈতিক চরিত্রের সমালোচনা করি।তবে শত্রু জ্ঞান করে নয়।
আমরা দাতভাঙা জবাবে বিশ্বাসী না।আমরা দিলভাঙা জবাবে বিশ্বাসী। আমরা আপনাকে আঘাত করতে চাই না।আমরা আপনার অন্তরে সত্য তুলে ধরে রেখাপাত করতে চাই।ঝড় তুলতে চাই।আমরা আপনার বিবেকের কাছে প্রশ্ন রাখতে চাই।আমাদের শত্রু মনে করে ঘুম হারাম করিয়েন না।
হাদিয়া আর চাদাবাজির মধ্যে প্রার্থক্য না বুঝে কিছু মুসলমান দাবি করা আমার ভাইয়েরা চাঁদাবাজীর সাথে মিলিয়ে মারাত্মক গুনাও করছেন দেদারসে। অথচ হাদিয়া রসুলল্লাহ’র পবিত্