চাঁদ*বাজ-ভুমি দখল- মাদ*কদ্রব্য ব্যবসায়ী রিপন মেম্বারের অত্যা*চারে এলাকা বাসী অতিষ্ঠ।
মোহাম্মদ হানিফ ফেনী সদর প্রতিনিধি।
ফেনী সদর ৯নং লেমুয়া ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডে সাবেক রিপন মেম্বার। আওয়ামী লীগের আমলে ১৭ বছর আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান তালুকদার ও মোশাররফ হোসেন নাসিম এর দোসর হিসাবে কাজ করছেন। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর রিপন মেম্বারে লেমুয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পরিচয় দেয়। মীরগঞ্জ, মজুমদার হাট,রামপুর,কসবা,ধর্মপুর এলাকার জনগণ তার অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে ফেনীর প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করছেন।লেমুয়া ইউনিয়ন ভুমি দখল চাঁদাবাজি, মাদকদ্রব্য ব্যবসা,জোরপূর্বক নিরীহ মহিলাদেরকে দিয়ে দেহ-ব্যবসা এমন কোন হীন কাজ নেই রিপন মেম্বার দ্বার হচ্ছে না।তার সহযোগীতায় রয়েছে জেবলহক,মেহেদী,মামুসহ আরও অনেকেই। রিপন মেম্বার এদের দিয়ে চাঁদাবাজী দখলবাজী চুরি সালিশ বানিজ্য সহ সকল অপকর্মে জড়িত। বিএনপির ব্যানার ধারণ করে লেমুয়া ইউনিয়নে সকল অপকর্মে লিপ্ত রিপন মেম্বার গংরা।গত কাল ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে রিপন মেম্বার মোশাররফ হোসেন নামে এক ছেলেকে কবরস্থানে নিয়ে বেদম পারপিট করে তাকে গুরুতর আহত করে। ছেলে বাঁচাতে গিয়ে মা ও শেষ রক্ষা পেলনা রিপন মেম্বার এর হাত থেকে। মহিলার তলপেটে সজোরে লাথি মারতে মারতে তাকে মাটিতে পেলে দেয়।এলাকা বসা একত্রিত হয়ে মা, ছেলেকে জানভিক্ষা চেয়ে মা,ছেলেকে রক্ষা করেন।ফেনী জেলা বিএনপির উচিত তারা অতি তাড়াতাড়ি রিপন মেম্বার কে দল থেকে বহিষ্কার করে লেমুয়া ইউনিয়ন বিএনপিকে রক্ষা করা।না হয় রিপন মেম্বার গং দ্বারা লেমুয়ার বিএনপি শেষ হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। এ রিপন মেম্বার আওয়ামী সরকার পতনের পর লেমুয়া ইউনিয়ন যুবলীগ +আওয়ামী লীগ+ছাত্রলীগ এমন কোন লোক নেই যে,তাকে চাঁদা না দেন নাই।লেমুয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের লোকদের কাছথেকে মোটা অংকের চাঁদা নিয়ে রিপন গংরা তাদেরকে জুলাই আগষ্টের হত্যা- হামলায় কোন মামলা তাদের নামে দেন নাই।এখন লেমুয়া ইউনিয়ন বাসী একটিমাত্র দাবী রিপন মেম্বার গংদেরকে বিএনপি থেকে অপসারণ না হয় বি এনপি কে লেমুয়া ইউনিয়ন বাসী বয়কট করবে।