1. news@www.provatibangladesh.com : বাংলাদেশ : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ
  2. info@www.provatibangladesh.com : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ :
শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ০৭:০০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
চিরিরবন্দর উপজেলা ক্রীয়া সংস্কার,এডহক কমিটির আহবায়ক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাতেমা তুজ জোহরা । নীলফামারির ডোমারে ৫০ বোতল ফেনসিডিল সহ একজন আ,ট ক ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে আপত্তির মুখে বাস ভাড়া বাড়ল ৫ টাকা । লফস’র মশারি বিতরণ ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে প্রভাতের গ্রাম পঞ্চগড়ের তেতুলিয়া থেকে পথযাত্রা শুরু করেছেন আল-আমিন মানবিক সমাজ কল্যাণ ফাউন্ডেশনের পরিচালক ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় ৪ মা,দ,ক কারবারি আ,ট,ক নীলফামারী পুলিশ লাইন্স মাঠে বাংলাদেশ পুলিশে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। চিরিরবন্দর, রানীর বন্দরে ড্রাম ট্রাক মোটরসাইকেলে সড়ক দু,র্ঘট,না, নি,হ,ত ১ ,আ,হ,ত ১।

ফেনীতে ৪০০ বছর ধরে কালের স্বাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে বিশালাকৃতির একটি গাছ।

দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ
  • প্রকাশিত: শনিবার, ৫ জুলাই, ২০২৫
  • ১৫০ বার পড়া হয়েছে

ফেনীতে ৪০০ বছর ধরে কালের স্বাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে বিশালাকৃতির একটি গাছ।

মোহাম্মদ হানিফ ফেনী সদর প্রতিনিধি।

ফেনী শহরের দাউদপুর ব্রিজ সংলগ্ন একটি বিশালাকৃতির একটি গাছ। গাছটি সম্পর্কে এলাকার অষ্টাদশোর্ধ মন্তু মিয়ার কাছে জানতে চাইলে জানান,পুর্ব পুরুষ দের কাছে এ গাছ সম্পর্কে আমরা অনেক গল্প শুনেছি।গাছটির নিচে এক সময় দুর -দুরন্ত থেকে আসা ভ্রমনার্থিরা রাত্রি যাপন করতো, বিশ্রাম নিতো।তৎকালীন সময়ের আশপাশের ব্যক্তিরা বিশ্রসমার্থীদের আদর- আপয়সয়নের আয়োজন করতো।তবে এগাছটির আনুমানিক বয়স জানেন না।মন্তু মিয়স ননা মিয়া নামের শহরের পশ্চিম উকিল পাড়ার এক বাসিন্দা জানান,আমরা শুনেছি এটি বাংলার প্রথম রাজা শের শাহের আমলে পর্তন করা হয়েছে।জন্মের পর থেকেই গাছটিকে আমরা এভাবেই দেখে আসছি।বাবার বাবাও এ গাছটি দেখেছে এই গাছটিকে দেখে সম্পর্কে দাদার নানার নানারা অনেক কিচছা কাহিনী শুনাতেন আমাদের শুনা আবাবা ও এ গাছটির কাহিনী জন্মের পর থেকেই আমাদের কে.তবে গাছটির ইতিহাস কেউই সঠিকভাবে জানেন না। গাছটির নিচে বছর ধরে৪৭ বছর ধরে ব্যবসা করছেন কুমিল্লার অধিবাসীো শ্রী অভিলাশ কর্মকার। মাতৃভুমির মায়া ছেড়ে ৪৭ বছর একই জায়গায় তিনি কর্মকারের ব্যবসায় জড়িত আছেন।তার কাছে গাছটি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি জানান,ব্যবসায়ের শুরু থেকেই এই গাছটি দেখে আসছি। একটা সময় অত্র এলাকার দোকানপাট কিছুই ছিল না।ভয়ে কোনো মানুষ আসতে সাহস পেত না।ফেনী নদী থেকে প্রবাহিত একটি ডোবার অবস্থান ছিল এখানে। কালক্রমে এখন হারিয়ে গেছে।এখন অনেক দোকান পাট হলেও গাছটির আগের মতোই রয়ে গেছে। গাছটি নিয়ে আমরা ও শুনেছি।এদিকে বছর খানেক আগে প্রাচীন এ বৃক্ষটিকে রক্ষার দাবীতে মানব বন্দন করেছে বিভিন্ন সংগঠনের দুই শতাদিক সংগঠক সদস্য।তারা প্রাচীন গাছটিকে ফেনীর ঐতিহ্য হিসেবে উল্লেখ করে বৃক্ষটিকে বিজ্ঞাপন মুক্ত ঘোষনা করেন।। ইতিহাসের তথ্য তারা প্রাচীন গাছটিকে বিঞ্জাপন মুক্ত ঘোষনস করে।একইসঙ্গে তারা এ বৃক্ষটি রক্ষা করে এর সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য ফেনী পৌর কতৃপক্ষের প্রতি আহবান জানান।এর আগে বছর জু্ডে গাছটিতে পেরেক দিয়ে বিভিন্ন প্রচার ও বিঞ্জাপন লাগানো থাকতো।ইতিহাসের তথ্য অনুযায়ী ১৫৪০ থেকে১৫৪৫ সালের দিকে শের শাহ সড়ক এ আজন নামে গ্রান্ড ট্রাংক রোড় প্রতিষ্ঠা করেন।ওই সময়ে দূর- দুরান্ত থেকে মানুষ ঘোড়ার মাধ্যমে যাতা্যাত করত।
তৎকালীন সময়ে ট্রাংক রোডের পাশে বিভিন্ন স্হানে বিশ্রামের জন্য এসব গাছ রোপনকরা হয়।কালক্রমে সবগুলো গাছ মারা গেলেও ফেনী শহরের দাউদপুর ব্রীজসংলগ্ন এ কড়ই বৃক্ষ টি ইতিহাসের স্বাক্ষী হয়ে দাঁডিয়ে আছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট