1. news@www.provatibangladesh.com : বাংলাদেশ : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ
  2. info@www.provatibangladesh.com : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ :
বৃহস্পতিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৫, ০৫:০৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
শান্তিগঞ্জে ইসলামী ছাত্রশিবিরের এসএসসি/দাখিল ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত সহ কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধে অংশ নিয়েছেন মুন্সীগঞ্জের যুবক ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে বাতেনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সামান্য বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয় মুন্সীগঞ্জে পদ্মায় স্রোতের তীব্রতা কমছে না, ভাঙছে দিঘিরপাড়, রাখিকান্দি ও শম্ভুহালদারকান্দি লোহাগাড়ায় সড়ক দু,র্ঘ,ট,নায় এক ব্যক্তির ম,র্মাহ ত অবস্থা সা,জা,প্রাপ্ত আ,সামি আ,বুল উজ্জ্বল ২৮ বছর পর পুলিশের হাতে গ্রে,ফ,তার বগুড়ায় ঘুমন্ত যুবককে তুলে নিয়ে দু,র্বৃ,ত্ত,দের ছু,রি,কাঘাতে হ,,ত্যা গফরগাঁওয়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের মাসিক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত পেটের ক্ষুধায় নন-এমপিও শিক্ষকদের মৃ,,ত্যু — বেতনপ্রাপ্তদের নিয়েই ব্যস্ত কর্তৃপক্ষ সেবার ব্রতে চাকরি”এই স্লোগানকে সামনে রেখে বাংলাদেশ পুলিশে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে নিয়োগ জুন-

ফুলবাড়ী বিদ্যালয় মাঠে আশ্রয়কেন্দ্র বিকল্প স্থানে নির্মাণের দাবিতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

এম,এ,ফারুকী, প্রভাতী বাংলাদেশ 
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫
  • ৮৩ বার পড়া হয়েছে

এম,এ,ফারুকী, প্রভাতী বাংলাদেশ 

কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার চর ফুলবাড়ী, ইজলামারী, গোয়ালগ্রাম ও ভন্দুর চর এলাকার শত শত বাসিন্দা ফুলবাড়ী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণের সিদ্ধান্তকে বিকল্প স্থানে নির্মাণের দাবিতে বুধবার ১৮ জুন বিকালের দিকে ফুলবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এক মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে বিদ্যালয় মাঠের কেন্দ্রে একটি বহুমুখী আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। তবে এলাকাবাসীর দাবি, এটি মাঠের ব্যবহারযোগ্যতা নষ্ট করবে এবং শিশু-কিশোরদের খেলাধুলার একমাত্র উন্মুক্ত স্থান হারিয়ে যাবে।

এ নিয়ে এলাকাবাসী মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর লিখিত আবেদন করে বিষয়টি পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানান।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, “বিদ্যালয়ের এই মাঠ দীর্ঘদিন ধরে এলাকার একমাত্র খেলার জায়গা। প্রতিদিন স্কুল শেষে কিংবা ছুটির দিনে এখানেই শিশুরা খেলাধুলা করে। মাঠের মাঝে স্থাপনা নির্মাণ হলে তা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবে।

তারা জানান, মাঠের একেবারে উত্তর ও পশ্চিম পাশে বিদ্যালয়ের দুটি পুকুর রয়েছে। যদি আশ্রয়কেন্দ্রটি ওই পুকুরগুলোর কোনো একটি ভরাট করে নির্মাণ করা হয়, তাহলে মাঠটি রক্ষা পাবে এবং খেলাধুলা চালু রাখা সম্ভব হবে। পাশাপাশি সরকার ঘোষিত “স্পোর্টস ফর ডেভেলপমেন্ট” নীতির সঙ্গেও এটি সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে বলে মনে করছেন তারা।

স্থানীয় তরুণ ও অভিভাবকেরা আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, “বাচ্চারা মাঠে খেলতে না পারলে মোবাইল ও অসামাজিক কর্মকাণ্ডের দিকে ঝুঁকে পড়বে। এটি সমাজের জন্যও ক্ষতিকর।

এছাড়া বর্ষা মৌসুমে যখন আশপাশের এলাকা পানিতে প্লাবিত হয়, তখন কৃষকেরা এই মাঠেই ফসল শুকানোর কাজ করেন। মাঠটি বরাবরই স্থানীয় জনজীবনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।

এলাকাবাসী মানবিক ও বাস্তবিক দিক বিবেচনায় ইউএনও’র প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, তিনি যেন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে জনস্বার্থে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।

প্রসঙ্গত, বহুমুখী আশ্রয়কেন্দ্র প্রকল্পের আওতায় নির্মিত এসব ভবন দুর্যোগকালীন সময়ে নিরাপদ আশ্রয় এবং সুষ্ককালের স্কুল ভবন হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তবে স্থান নির্বাচনের ক্ষেত্রে সচেতন মহল।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট