পত্নীতলা থানার মধুইল বাজারে কোরবানির গরু ভরে গেছে। তবে সেই তুলনায় ক্রেতাদের আনাগোনা অনেকটাই কম।
মোঃ রাসেদ আলী স্টপ রিপোর্টার নওগাঁ
আর মাত্র ৭ দিন বাদেই কোরবানির ঈদ। এ উপলক্ষে গবাদিপশু আসা শুরু করেছে নওগাঁর বিভিন্ন পশুর হাট মধুইল বাজার ও সাপাহারের দিঘীর হাট এবং পোরশার মর্শিদপুর হাট।
গত শুক্রবার মধইল বাজারে গরুর সংখ্যা কম ছিল ক্রেতার সংখ্যাও কম ছিল এ হাটে প্রতি বছর ঈদ মৌসুমে প্রায় ৫-৬ হাজার পশুর আমদানি হয়। জায়গা সংকুলান না হওয়ায় হাটের নির্দিষ্ট সীমানা ছাড়িয়ে সড়ক পর্যন্ত বিস্তৃত হয়েছে
গ্রামের প্রান্তিক মানুষ লাভের আশায় দেশি জাতের গরু মোটাতাজা করে বিক্রির জন্য হাটে নিয়ে আসছেন। প্রতিটি দেশি জাতের গরু ৪৫ হাজার থেকে দেড় লাখ টাকার মধ্যে কেনাবেচা হচ্ছে। তবে ব্যবসায়ীদের আনাগোনা কম এবং সাধারণ মানুষ কেনার চাইতে ঘুরে ঘুরে দেখছেন। শেষ পর্যন্ত এ অবস্থা থাকলে লোকসান দিয়ে গরু বিক্রি করতে হবে কিংবা অনেক গরু অবিক্রীত থেকে যাবে। সারণত বড় গরুর চেয়ে ছোট গরুর চাহিদা থাকে বেশি।
খামারিরা বলছেন, গরু মোটাতাজা করতে গিয়ে গো খাদ্যের দাম বেশি পড়েছে। তবে সে তুলনায় হাটে নিয়ে আসা গরুর দাম কিছুটা কম বলে জানিয়েছে।
নওগাঁ জেলার পত্নীতলা উপজেলার আব্দুর রশিদ বলেন, বাড়িতে প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে খৈল, ভ‚ষি, ব্যান্ড গুঁড়া, চালের খুদ ও খড় দিয়ে গরু লালন পালন করা হয়েছে। খাবারের দাম বেশি। প্রতিদিন গরু প্রতি দেড়শ থেকে দুইশ টাকা খরচ হয়েছে।