মেহেদী হাসান খোকা,ব্যুরো প্রধান বরিশাল
আশিক চৌধুরী নাম সুনলেই যে কেউ তার প্রেমে পরে যায় কারন তার চেহারাটা মায়াবী,এই মায়াবী যেহারার আরালে সে একজন ভয়ংকর প্রতারক এবং চিটার,মূখশের আরালে তিনি একজন ভয়ংকর মানুষ রূপে বহুরুপি। অর্থই তার কাছে সবকিছু। টাকা ছারা যেন তার চলেই না।এই ভাবে বিউটি সুপার মার্কেটের নাম করে প্রতারনা করে আসছে বরিশালে আশিক চৌধুরী ও তার পরিবার এই পরিবারটির কারনে অনেকেই আজ নিঃস্ব ও পথে বসার উপক্রম। প্রথমে আশিক চৌধুরী তার পরিবারের প্রতারনার শিকার আব্দুল কুদ্দুস বলেন আমি ০৬/০৬/২০১৩ সালে জমির দাম ৮ কেটি টাকা নির্ধারণ করিয়া তার সাথে তিন মাসের জন্য ১ কোটি কাকা নগদ প্রেরন করিয়া রেজিষ্ট্রি বায়না চুক্তিকরি করি। জুলফিকার উদ্দিন চৌধুরীর সাথে। তারপর ও সে আমার কাছ থেকে বিভিন্ন পন্থায় এস্টাম্পের মাধ্যমে আরো ১ কোটি ৭ লক্ষ টাকা নিয়ে ও বায়না চুক্তি অনুযায়ী আমাকে দলিল দিতে তাল বাহানা সুরু করেন জুলফিকার উদ্দিন চৌধুরী। এদিকে ২০১৭ সালে জানুয়ারী মাসে জমির মালিক জুলফিকার উদ্দিন চৌধুরী কুদ্দুস সাহেবকে জমির দলিল না দিয়ে। ডেভলাপার কম্পানি কে পাওয়ার দিয়ে বহুতল ভবন নির্মানের প্রস্তার দেন। এ সমস্ত প্রস্তাবের ভিত্তিতে বিগত ২৭/০৪/২০১৭ সালে জমির রেজিষ্ট্রি পাওয়ার নিয়ে বহুতল ভবন নির্মাণে তাদের মধ্যে চুক্তি হয়।কদিন বাদে জুলফিকার উদ্দিন চৌধুরীর বাবা কামাল উদ্দিন চৌধুরী মিলে নাকি সৈয়দা কামরুন নাহার আখি কে হ্যাবা দিয়ে এই মর্মে আমাদের রেজিষ্ট্রি বায়না বতিলের একটি মামলা দায়ের করেন। সেই মামলাটি এখনো চলমান।আর জুলফিকার হলো আরো মস্তবড় প্রতারক তিনি তাদের নিজ ভাই বোন সহ জমির ওয়ারিশদের ঠকানোর জন্য দলিলের ফটোকপি রেখে জমির সকল ডকুমেন্ট পুরিয়ে দিয়েছিল এই সেই জুলফিকার উদ্দিন ও তাদের ওয়ানিশ গণ-হলো ১/আসরাফ উদ্দিন চৌধুরী ২/ জামাল উদ্দিন চৌধুরী ৩/গোলাম সারোয়ার উদ্দিন চৌধুরী ৪/ আব্বাস উদ্দিন চৌধুরী ৫ /শওকত উদ্দিন চৌধুরী এই তো গেলো জুলফিকার উদ্দিন চৌধুরীর ভাইদে পরিচিতি, তার পরে তাদের বোনদের তারা হলো -১/রোকেয়া বেগম ২/নুরুন্নাহার বেগম ৩/নুরজাহান বেগম ৪/রওশনারা বেগম ৫/ জোসনা বেগম ৬/মিনারা বেগম ৭/শাহানাজ পারভীন ৮/হেনা বেগম ৯/হাসিনা বেগম১০/নাজনিন বেগম মুন্নি ১১/নাসিমা বেগম১২/তসলিমা বেগম ১৩/রহিম বেগম ১৪/রুনা বেগম এরা হলো কামাল উদ্দিনে চৌধুরির তিন স্ত্রীর সন্তান এদের কে ঠকিয়ে সব জমি একলা খাওয়ার নিতিতে চলতে চলতে এই চিটার পরিবারটি এখন বরিশালে এমন কোন মানুষ নাই যে সে চিটারি করে নাই। আর একটা কথা জুলফিকার উদ্দিনের মেয়ে সৈয়দা কমরুন নাহার আখি বসুন্ধার গ্রুপের মালিকের ছেলে আনভিরের সাথে সখ্যতার কারণে তাদের একটি ভূমিদস্যু গ্রুপ আছে। এবং কি এই বিউটি জমিটা তাদের খায়ানোর চেষ্টা ও লিপ্ত আছেন। আনভির ও আখির ছবি আমাদের কাছে জমা আছে।এই তো গেলো পুরোন কথা, আশিক চৌধুরী এতটাই প্রতারক যে তিনি একজিনিস তিন বার না বেচলে তার মনভরে না যেমন বিউটি হলের পুরান ভবন প্রথমে বিক্রিকরে ১৫ লক্ষ টাকায় শাহিনুরের কাছে। সেই এক-ই ভবন বিক্রি করে ঢাকার এক পাটির কাছে শাহিনুর টের পেয়ে থানায় অভিযোগ দিলে সেখানেও তিনি মস্তবড় প্রতারনা করেন।যখন ঢাকা আর বরিশারের পাটি টের পায় তখন আশিক চৌধুরী অন্য আরকে জনকে দিয়ে রাতের আধারে সেই মালামল সরিয়েনিতে গেলে হাতে নাতে সিআইডি হাতে নাতে ধরে ফেলে সেই মাল এখনো সিআইডি অফিসে জব্দতৃত। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন পত্রপত্রিকা সংবাদ প্রকাশ হওয়ার পর তাকে কেউ এখন আর বিশ্বাস করেন না তাই তিনি একটু সাইকো টাইপের হয়ে গেছেন। তাই এই জমির ব্যাপারে একে একে সকল কে জরায়ে আবলতাবল সংবাদ সম্মেলন করে। অনেকের উপর দোষ চাপাতে চায় দুরন্দর আশিক চৌধুরী তাই সকলের কাছে দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি ওর প্রতারণার ফাঁদে কেউ পাড়া দিয়েন না। কারণ ওদের গুষ্টির ভিতর সকলেই প্রতারক তাই সকল কে সাবধান হবার পরামর্শ দিচ্ছি।