মেহেদী হাসান খোকা, দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ
বরিশাল কীর্তনখোলা নদীর আশেপাশ থেকে বাল্কহেড দিয়ে বালিকেটে সেই বালি দিয়ে ভরাট করছে ৯৩শতাংশ ফসলের জমি।কিন্তু সেই ৯৩শতাং জমি বাদে, সেখানে কাউয়ারচর খেয়াঘাট থেকে লাহার হাটের রাস্তার জিরো পয়েন্টের একটু আগে ফসলের জমির পাসে বয়ে গেছে ছোট্ট একটি খাল। ওখানকার অন্য জমির কৃষকদের একমাত্র ভরসার খাল হলো একটাই সেখানে ১২ ইঞ্চির একটি সিমেন্টের তৈরী পাইপ খালের মাঝ বসিয়ে দুই পাশে বালি ফেলে রাস্তা বানিয়েছে। আর সেই খাল ভরাট করছে তারা তাদের জমিতে যাতায়াতের জন্য। সরজমিনে গিয়ে জানা যায় এর পিছনে রয়েছে অনেক প্রভাবশালী ব্যাক্তির হাত। বরিশাল বালি মহল বা সিন্ডিকেট গুলি, অনেক শক্তিশালি ও টাকা পয়সা মালিক হয়ে থাকেন। তাদের টাকার জোরে সব ম্যানেজ আর অসম্ভবকে সম্ভব করে, দিনের আলোতে প্রশাসনের নাকের ডগায়, বসে বালি ভরাট করে যাচ্ছে।তদন্ত প্রতিবেদনে আরও উঠে আসে তাদের সাথে সাংবাদিক প্রশাসন এসিল্যান্ড ও ছাত্রনেতারা ছায়ার মত কাজ করে। ক্রয় সূত্রে এই জমীর মালিক চরমনাই পীর সাহেবের চাচাত ভাই ইসাহাক ও তার পাটনার শরীয়াতুল্লাহ নামের এক জৈনক বেক্তি। ওখান কার এক স্থানীয় ব্যক্তি এইসব তথ্য জানায়। পরে ড্রেজারে কর্মচারী কে জিজ্ঞাসা করলে সত্যতা শিকার করে বলেন এই জমির মালিক চরমনাই পীর সাহেবের চাচাত ইসাহাক হুজুর আর শরীয়তুল্লাহ নামের ব্যাক্তির।পরে ওই লোক বলেন ইসাহাক হুজুর সৌদিতে গেছেন হজ্ব করতে। আর দেশে আছেন শরীয়াতুল্লাহ্