মোঃ মানিক হোসেন,দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ
ছদ্মবেশে দেশের বিভিন্ন এলাকায় আত্মগোপনে ছিলেন তিনি। শেষ পর্যন্ত যশোরে গোয়েন্দা পুলিশের জালে ধরা পড়লেন ৩৩ মামলার পলাতক আসামি কাজী তারেক।
যশোর জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের অভিযানে আটক হওয়া তারেক শংকরপুর পশু হাসপাতালের পেছনের মৃত পিয়ারু কাজীর ছেলে।
যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নূর-ই-আলম সিদ্দিকী জানান, তারেকের বিরুদ্ধে রয়েছে মাদক, চোরাচালান, বিস্ফোরক, খুন ও অস্ত্রসহ মোট ৩৩টি মামলা। এর মধ্যে রয়েছে ১৯টি মাদক, ৬টি চোরাচালান, ২টি বিস্ফোরক, ১টি খুন, ১টি অস্ত্র ও ৪টি অন্যান্য মামলা। এছাড়া তার বিরুদ্ধে রয়েছে ১৫টি আদালতের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের জানুয়ারিতে ভাইপো রাকিবকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার অভিযোগেও তারেকের বিরুদ্ধে কোতোয়ালি থানায় একটি মামলা দায়ের হয়। এ ঘটনা ছিল তারেকের বহুমাত্রিক অপরাধচক্রের একটি অংশমাত্র।গ্রেপ্তারের পর কাজী তারেককে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।