প্রতিবেদনে আরাফাত চৌধুরী :
তথ্যসুত্রে জানা যায় অদ্য ২০২৪ শে মার্চ মাসে গাজীপুর কাপাসিয়া উপজেলার বাসিন্দা মোহাম্মদ সাখাওয়াত একটি প্রতারক চক্রের প্রধান ও তিনি বর্তমান সময়ে দুবাইয়ে অবস্থানরত আছেন। বাংলাদেশ থেকে বিদেশগামী অবস্থানরত ব্যক্তিদের সাথে কিছুদিনের সু-সম্পর্ক তৈরি করে তাদেরকে বলেন,বাংলাদেশ থেকে তাকে কিছু লোক এনে দিলে তিনি দুবাইয়ে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে হাতিয়ে নিয়েছেন লক্ষাধিক টাকা, এবং টাকা নিয়ে তিনি ওই অবস্থান পরিত্যাগ করে বলে জানান ভুক্তভোগীরা। দালাল চক্রের ফাদ পেতে দেশে গড়ে তুলেছেন অবৈধ টাকায় বিশাল অর্থ সম্পদ, গাড়ি, বাড়ি ও বানিজ্য। জানা যায় ব্যাংক একাউন্টে ও রয়েছে লক্ষ টাকা, প্রতিনিয়ত তার টার্গেট থাকে দরিদ্র পরিবারের ছেলেদের স্বপ্ন পুরনে বিদেশ নিয়ে চাকরি দিবে বলে টাকা হাতিয়ে নেওয়ায় তার একমাত্র পেশা,তার সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও বারবার ব্যর্থ হয়ে পড়েন ভুক্তভোগীরা, বিভিন্ন সোশাল মিডিয়া ও অনলাইন প্লাটফর্ম থেকে মোহাম্মদ সাখাওয়াত ভুক্তভোগীদের ব্লক করে রাখেন বলে জানা গেছে। এক পর্যায়ে প্রতারক সাখাওয়াতের পরিবারের সাথে যোগাযোগ করলে তার পরিবার জানায়, ছেলের সাথে তাদের কোন সম্পৃক্ত নেই এবং দীর্ঘদিনের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন, ছেলের এই অপকর্মের প্রতারিত টাকার অংশীদার তার পরিবার ও গ্রহণ করেনা,তার পরিবার আরও জানায় ছেলে বাংলাদেশে ফিরলে আমরা পরিবার থেকে তার বিরুদ্ধে আইননুগাত পদক্ষেপ নিবো, অন্যদিকে নারায়ণগঞ্জে লাড়-পাড়া শিবু মার্কেট ফতুল্লার এক বাসিন্দা মোহাম্মদ সিয়াম,দীর্ঘদিন যাবত তিনি দুবাইয়ে অবস্থানরত আছেন,ভুক্তভোগী সিয়ামের কাছে তিনি বলেন,দেশ থেকে লোক এনে চাকরির দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে তার থেকে হাতিয়ে নেন থেকে ২ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা। এই নিয়ে ভুক্তভোগী প্রতারিত সাখাওতের কাছে একাধিকবার টাকা ফেরত চাইলে তিনি টাকা নেই নি বলে অস্বীকার করেন এবং নানা রকম হুমকি দিয়ে যাচ্ছে বলে জানা গেছে। ভুক্তভোগী সিয়ামের সাক্ষাৎকারে জানা যায়, তিনি বলেন কয়েকটি স্টেপে আমি সাক্ষাওয়াতকে দুবাইয়ে অবস্থানরত কালীন ২ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা দেই এবং আমার কাছে টাকার পর্যাপ্ত ডকুমেন্টস ও রয়েছে। অবশেষে ভুক্তভোগীরা জানান,প্রতারিত চক্রের পরিবারকে আইনের আওতায় এনে পরিবারের সাথে সাখাওয়াতের যোগাযোগ করে দ্রুত ভুক্তভোগীদের টাকা ফেরত পাওয়ার এবং সাখাওয়াতের দ্রুত শাস্তির দাবী জানিয়েছেন।