ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার পাগলা থানা দিন ৭ নং মশাখালী ইউনিয়নে কান্দি উচ্চ বিদ্যালয়ে অনুসন্ধানে জানা যায় প্রধান শিক্ষকের অনিয়ম ও দুর্নীতি প্রধান শিক্ষক শ্রী যুগল কিশোর রায় অফিস সহকারী মোহাম্মদ কামরুজ্জামান ওরফে আক্তার এই দুজন মিলে মিলেমিশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অনিয়ম দুর্নীতির মাধ্যমে ঘুষের বাণিজ্য করে টাকার পাহাড় গড়ে তোলেন। প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের অভিভাবকের অনেক অভিযোগ করে বলেন বিনিময়ে উপবৃত্তি টাকা পাইয়ে দেওয়া ও অফিস কক্ষে বসে ওপেন ধূমপান করে। প্রধান শিক্ষক নিজের ইচ্ছামত অফিস করে এবং স্কুলের মাঠ থেকে
পুরাতন ৯টি মেহগনি গাছ কেটে বিক্রি করেন যার মূল্য আনুমানিক তিন থেকে চার লক্ষ টাকা সে এই টাকা আত্মসাৎ করেন জানা যায়।
প্রতিষ্ঠানে তিন কাটার মত জমি রয়েছছে পুকুর খনন করে ১৭ বছর যাবত বারা দিয়ে টাকা আত্মসাৎ করেছেন প্রধান শিক্ষক। শিক্ষিকা মোসা: কুলসুম আক্তার ও মোসা: শান্তা ইসলাম এর যোগ্যতা না থাকায় সত্যিে ও নিয়মকানুন না মেনে ঘুষের মাধ্যমে চাকরি নিয়োগ দেওয়া হয়। (১) মোসা:কুসুম আক্তার শিক্ষিকা সামাজিক বিজ্ঞান এর উপজেলা জেলা থেকে পাঁচ এর অধিক ফাইল রিজেক্ট হওয়ার পরেও ২০২৪ সালে ৯ বছর পর কিভাবে এমপি ভুক্ত হয়? এখনো চাকরি করছে কিভাবে জানে না কেউ( ২) মোসাম্মৎ শান্তা ইসলাম শিক্ষিকা কৃষি শিক্ষা ভুয়া ভাবে নিয়োগ দেওয়া হয় বিভিন্ন অপকর্ম কর্ম র সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ পাওয়া যায়। অফিস সহকারি কামরুজ্জামান ওরুফে আক্তার ৫শে আগস্ট ২০২৪ তারিখের পর পলাতক থাকলেও ৮ -৯ মাস পর ৯ এপ্রিল ২০২৫ তারিখে কার মাধ্যমে কিভাবে সেই শিক্ষাঅঙ্গনে ডিউটি করা হয় শিক্ষা পর্যবেক্ষক সোসাইটির উপজেলার কাছে জানতে চাই অভিভাবকরা ও এলাকাবাসী। উপজেলা অডিটনের কাছে জানতে চাইলে তিনি অনলাইন৷ দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশকে জানান
বাংলাদেশ শিক্ষা পর্যবেক্ষণ করে যা জানা গেছে তা অবশ্যই অসহণীয় আমি আমি উদ্বোতন কর্তৃপক্ষের সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।এবং সঠিক তদন্তর মাধ্যমে তাদের বিচারের আওতায় আনবেন তা আশা করি।