এস এম ফয়সাল রহমান স্টাফ রিপোর্টার।
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপির লিয়াজু কমিটির সাথে চেয়ারপার্সনের অফিস গুলশানে গণঅধিকার পরিষদের মিটিং সম্পন্ন হওয়ার পর গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক প্রেস বিবৃতিতে জানায় আমরা বিএনপির সাথে যুগপৎ আন্দোলন করেছি আমরা মনেকরি সেই আন্দোলন এখনো শেষ হয়নি শুধু মাত্র হাসিনার পতন হয়েছে কিন্তু এখনো পর্যন্ত হাসিনার ফ্যাসিবাদী তন্ত্র এখনো পর্যন্ত সচিবালায় পুলিশে এবং রাষ্ট্রের বিভিন্ন সেক্টরে ও দপ্তরে রয়েছে যেকারণে আমরা মনে করি আমাদের যে আন্দোলন ছিল সে আন্দোলন এখনো পর্যন্ত শেষ হয়নি, আপনারা সকলে জানেন বিএনপি
গণ অধিকার পরিষদ সহ আমরা ৬২ টি দল মিলে আন্দোলন করেছি এবং আমাদের একটি রাষ্ট্র সংস্কারের দফা রয়েছে ৩১ দফা বিএনপি গণ অধিকার পরিষদ সহ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন আমরা সংস্কারের কথা বলেছি, আমরা এই মুহূর্তে মনে করি রাষ্ট্রসংস্কার ঐক্যমতের ভিত্তিতে হতে হবে একই সময় গণহত্যার বিচার দ্রুত সময়ের মধ্যে শুরু করতে হবে ইতিমধ্যে একটি ট্রাইবুনাল গঠিত হয়েছে এই একটি ট্রাইবুনাল এর মাধ্যমে দ্রুত সময়ের মধ্যে বিচার করার সম্ভাব্য নয়, সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে তারা যদি সময় পায় তারা ডিসেম্বর এর মধ্যে বিচার কাজ শেষ করবে কিন্তু আমরা মনে করি এত অল্প সময়ের মধ্যে বিচার কাজ শেষ করা সম্ভব নয়, যে কারণে আমরা সরকারের পক্ষে আহবান করছি নিম্নে পক্ষে ১০ টি ট্রাইবুনাল গঠন করেন আপনারা জনগণের যে আকাঙ্ক্ষা সেগুলো আপনারা পূর্ণ করেন গণহত্যার বিচার দ্রুত সময়ের মধ্যে শেষ করেন, আমরা আমাদের দলের পক্ষ থেকে আগেই জানিয়েছি প্রথম অত গণহত্যার বিচার হতে হবে এবং গণহত্যার দল হিসেবে আওয়ামী লীগ কে শাস্তির আওতায় আনতে হবে সে ক্ষেত্রে গণঅধিকার পরিষদ দলীয়ভাবে প্রস্তাব আনা দিয়েছে আওয়ামী লীগ কে অবশ্যই নিষিদ্ধ করতে হবে এবং রাষ্ট্রসংস্কার আমরা গণ অধিকার পরিষদ বিএনপি সহ আমরা একমত পোষণ করেছি ঐক্যমতের ভিত্তিতে প্রয়োজন রাষ্ট্রসংস্কারের শেষ ডিসেম্বরের মধ্যে অবশ্যই নির্বাচন দিতে হবে কারণ ইলেকশন নিয়ে যদি ধোঁয়াশা তৈরি হয় ইলেকশন নিয়ে যদি অনিশ্চয়তা তৈরি হয় সে ক্ষেত্রে বেশি লাভবান হবে আওয়ামী লীগ ইতিমধ্যে দেখেছেন আওয়ামীলীগ কে ফিরিয়ে আনার জন্য অনেক চক্রান্ত শুরু হয়েছে, আমরা আজকে দেখলাম খুলনায় আওয়ামী লীগ বড় মিছিল করেছে সুতরাং আমরা দেখলাম যতদিন যাচ্ছে লীগের মিছিল কিন্তু বড় হচ্ছে সুতরাং এই ফ্যাসিবাদী শক্তির বিরুদ্ধে আমরা যদি একতা না হই আমাদের ক্ষতি হবে সুতরাং আমরা মনে করি এই সরকার কে আমরা সহযোগিতা করব এবং তার সাথে আমরা এটাও বলবো নসিপির দুজন ছাত্র এই সরকারের উপদেষ্টা মন্ডলীতে আছে তারা যেন অতি শীঘ্রই উপদেষ্টা মন্ডলী থেকে পদত্যাগ করে কারণ গণঅভ্যর্থনে আমরাও ছিলাম তাই আমরা যখন কোন সুবিধা ভোগ করছি না আপনাদেরও করা উচিত না আমরা মনে করি আপনারা সরকারি সুবিধা ভোগ করছেন এবং এনসিপির সহায়তায় যে কারণে ঐক্যবদ্ধ হাসিনার পতন করেছে আমরা রাষ্ট্র সংস্কারের ক্ষেত্রে সবাই ঐক্যবদ্ধ হব