1. news@www.provatibangladesh.com : বাংলাদেশ : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ
  2. info@www.provatibangladesh.com : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ :
রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫, ০৮:১৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
এস এম আক্তার হোসেন মিলন নেছারাবাদ উপজেলা প্রতিনিধি দৈনিক প্রভাতী বাগেরহাট-৩ আসন কর্তনের প্রতিবাদে মোংলায় সর্বাত্মক হরতাল-অবরোধ কাল ‎দাবি না মানলে সারা বাংলাদেশ অচল করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি নেতৃবৃন্দের। এজিএম বাপ্পি ও তার মতো আড়ালের সাহসী যোদ্ধারা হারিয়ে যান পোস্টার-ব্যানারের ভিড়ে ভোলা বোরহানউদ্দিনে এসিল্যান্ড’র বদলির আদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে বৃষ্টিতে ভিজে মানববন্ধন করে এলাকাবাসী। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি জামালপুর জেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ২০২৫। কুষ্টিয়া মিরপুর ১নং চিথলিয়া ইউনিয়ন শাখায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সমাবেশ। গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার মাওনা চৌরাস্তায় বসানো হলো ২৩টি সিসিটিভি ক্যামেরা। জয়পুরহাট কালাই উদয়পুর স্টাফ রিপোর্টার ইব্রাহিম হোসেন

চলনবিলের বিলিন হয়ে য়াওয়া নদী খননের দাবি জানালেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ এম এ সাত্তার বিলচলনী

আব্দুল্লাহ আল মোমিন পাবনা জেলা প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৮৯ বার পড়া হয়েছে

আব্দুল্লাহ আল মোমিন পাবনা জেলা প্রতিনিধি

কালের বিবর্তনে বিলিন হয়ে যাওয়া নদী গুলো আজ শুধু সাক্ষী হয়ে আছে,নাব্য – সংকটে নদীর বুকে আবাদ হচ্ছে বিভিন্ন ফসল।অস্তিত্বহীন হয়ে পড়েছে অনেক নদী।এক সময়ের চলমান নদীর বুক জুড়ে এখোন দেখা দিয়েছে সবুজ ফসলের মাঠ। শুকনো মৌসুমে পানি নেই,এসব নদীতে বর্ষা মৌসুমে দুই কুল ছাপিয়ে দুর্দাশার কারন হয়।বেশির ভাগ নদীরই পানি ধারন ক্ষমতা নেই।এতে বর্ষা মৌসুমে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। নদীগুলোর খননের দাবি জানিয়েছেন চলনবিল উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্টাতা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ এম এ সাত্তার বিলচলনী। ডাঃ এম এ সাত্তার বলেন চলন বিলের বড়াই, আত্রাই, ইছামতী ও হুরাসাগর নদীতে এক সময় অনেক স্রোত ছিলো।বড় বড় নৌকা,ট্রলার,লঞ্চ সহ নানা ধরনের নৌযান চলাচল করতো।কিন্তু সময়ের বিবর্তনে নদীগুলো হারিয়ে গেছে।নদীতে আর পানি দেখা যায়না।বর্ষা কালে যতটুকু পানি আসে সে পানি অল্পতেই শুকিয়ে যায়।বর্তমানে বড়াই,কাটাখাল ইছামতী ও হুড়া সাগর পানি নেই বললেই চলে।নদীর বুকে জেগে উঠেছে চর,যেখানে ধান,পাট,রসুন,শরিষা,গম সহ বিভিন্ন ফসলের আবাদ হচ্ছে। নদীতে পানি না থাকায় পারের মানুষের দুর্ভোগ অবর্ননীয়। সেচের জন্য এ দুই নদীর উপর নির্ভর করতে হয় এলাকার সাধারন কৃষকদের।তারাশ,সলঙ্গা, রায়গঞ্জ এলাকার গনমানুষের নেতা চলনবিল উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ এম এ সাত্তার বিলচলনী আরো বলেন চলনবিলের বড়াল,আত্রাই গুমানী,ভদ্রা,কাটাখাল,হুরাসাগর,নদীতে সারা বছর পানি থাকতো,মাছও থাকতো।অতিতের সেই উত্তাল হুরাসাগর নদী খননের অভাবে আজ গোচারন ভুমিতে পরিনত হয়েছে।জাতীয় দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশের প্রতিনিধি আব্দুল্লাহ আল মোমিন চলনবিল সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি চলনবিল উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে চলনবিল রক্ষা করার জন্য নদীগুলো পূনখনন করার করতে সরকারের প্রতি জোর দাবি জানান।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট