মোঃ রুবেল হোসাইন বাউফল পটুয়াখালী প্রতিনিধি:
পটুয়াখালী বাউফল ইউনিয়ন গৌসিংগা গ্রাম ১নং ওয়ার্ডে ২১ (মার্চ) সকাল ১১ সময় মোঃ শাহ আলম রাড়ীর ফসলি জমিতে ছাগল যাওয়ায় ডাকাডাকি করায় ।গোবিন্দ ঘরামীর সহ আর দুই তিনন জন সাথে ভিতরে তর্কাতর্কি হয়।
এই কিছু সময় পরে ১১.৩০ সময় পরে গোবিন্দ ঘরামী ও রাজু ঘরামী নেতীতে ১৫/২০ জন মিলে দেশিও ধারালো অস্ত্রের নিয়ে শাহআলম রাড়ীর বাড়িতে ডুকে তাদের উপর হাম‘লা । এসময় হাম‘লা কারিরা রাস্তায় দুই পাশে গাছ ফেলে পুর্ব পরিকল্পিত ভাবে শাহ্ আলম রাড়ী র
মাথায় এবং তার বড় ছেলের মাথায় হ‘ত্যার উদ্দেশ্য আঘা‘ত করিলে তারা মাটি তে লুটেয়ে পরে ।
বাসায় থেকে বেরিয়ে গিয়ে শাহ্ আলম রাড়ীর স্ত্রী নাজমা বেগম তাদের কে বাঁচানো চেষ্টা করিলে হাম‘লা কারীরা তাকে পিঠিয়ে যখম করে ।
এসময় হাম‘লা কারিরা তাদের তিন জন কে এলো পাথারি ভাবে পিটিয়ে যখন করে ।
তাদের চিৎকার শুনে স্থানীয় লোকজন আসিয়া তাদের উদ্ধার করি বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে হাসপাতাল ভর্তি করে ।
বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন তখন ডিউটিতে থাকা কর্তব্যরত ডাক্তার তাদের তিন জন কে বরিশাল শেরে-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন।বরিশাল থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য শাহ্ আলম রাড়ী ও তার বড় ছেলে মোঃ রকিব রাড়ী কে ঢাকা প্রেরণ করেন ।
বর্তমানে মোঃ শাহ আলম রাড়ী ঢাকা একটি প্রাইভেট মেডিকেলে আইসিতে আছেন এবং মোঃ রাকিব রাড়ী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে ও
মোসাঃ নাজমা বেগম বরিশাল শেরে-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়ে বর্তমান বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে ভর্তি আছেন ।
আসা‘মী হলেন ।১। গোবিন্দ ঘরামী (৩৫), পিতা-রঙ্গেশ্বর ঘরামী, ২। বিধান ঘরামী (২৮), পিতা-দ্বীজেশ্বর ঘরামী, ৩। রাজু ঘরামী (৬০), পিতা-অজ্ঞাত, ৪। হৃদয় বৈরাগী (২২), পিতা-শ্রীকৃষ্ণ বৈরাগী, ৫। বাসু সিকদার (৪০), পিতা-মৃত্যুঞ্জয় সিকদার, ৬। নিকর সিকদার (২২), পিতা-নিরব সিকদার, ৭। রিপন পাল (৩০), পিতা-সুখরঞ্জন পাল, ৮। রমেশ মাঝি (৩২), পিতা-রাজেশ্বর মাঝি, ৯। হৃদয় (২৫), পিতা- অজ্ঞাত, ১০। মিঠু পাল (২৬), পিতা-সুখরঞ্জন পাল, ১১। বেন্টু ঘরামী (৩০), পিতা-রাজু ঘরামী, সর্ব সাং-গোসিংগা, ১নং ওয়ার্ড, ইউনিয়ন-বাউফল, থানা-বাউফল, জেলা-পটুয়াখালীসহ অজ্ঞাতনামা ১০/১২ জন।
এই মধ্য বাউফল থানা পুলিশ দুই জনকে গ্রেফ‘তার করেছেন। তারা হলেন ১ নং আসামির গোবিন্দ ঘরামীর স্ত্রী ও বাবা রঙ্গেশ্বর ঘরামী।
বাউফল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ কামাল হোসেন বলেন তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আসামিদের গ্রেফতারে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে।