1. news@www.provatibangladesh.com : বাংলাদেশ : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ
  2. info@www.provatibangladesh.com : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ :
সোমবার, ১৯ মে ২০২৫, ০৯:১৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
চরভূরুঙ্গামারী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতা ছদরুল আলম বাবু মাষ্টার গ্রেফতার বেনাপোল টাস্কফোর্সের অভিযান চালিয়ে মোবাইল ও কসমেটিক্স আটক করেছে বিজিবি বাস্তা সবুজ সংঘ মাদকমুক্ত সমাজ গড়ার অঙ্গীকারের ঘোষণা ঈদের আগে বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন সেনবাগ সৈয়দ রুহুল আমিন স্মৃতি একাডেমির উদ্ধোধনী অনুষ্ঠান ও অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত  সাংবাদিক লিয়াকত আলী খানের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন নোয়াখালীতে সিনিয়র সাংবাদিক লিয়াকত আলী খানের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন বর্তমান যুগের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় কয়েকটি “এআই” টুলস লক্ষ্মীপুরে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৫: বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত আলীপুর জামায়াতে ইসলামী কমিটি ঘোষণা

মানবাধিকার লংঘনের অপরাধে বাংলাদেশে সরকারের ৪ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন স্যাং

মোঃ ইলিয়াছ খান প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ৭ মার্চ, ২০২৫
  • ২৯ বার পড়া হয়েছে

মোঃ ইলিয়াছ খান প্রতিনিধি।

মানবাধিকার হরণের সাথে যুক্ত থাকার অভিযোগে বাংলাদেশ সরকারের ৪ উর্ধতন সেনা ও পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারী করেছে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন। এরা হলেন লেফটেনেন্ট জেনারেল এস এম মতিউর রহমান, মেজর জেনারেল আবুল হাসনাত মো. খায়রুল বাশার, দু’জন অতিরিক্ত মহা পুলিশ পরিদর্শক মনিরুল ইসলাম এবং শাহাবুদ্দিন খান। এ সংক্রান্ত গোপনীয় পত্র ইতোমধ্যেই ঢাকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পৌছেছে।

 

১) লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস এম মতিউর রহমান। ১৩তম বিএমএ দীর্ঘ মেয়াদী কোর্সের কর্মকর্তা। ইনি রাষ্ট্রদূত হবার অপেক্ষায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত আছেন। ২০১৪ সালের ৫ই জানুয়ারীর একদলীয় নির্বাচনের পরে বিরোধী দল দমনে অংশ হিসাবে সাতক্ষীরায় সরকারী বাহিনী কতৃক ক্রাক ডাউন করা হয়। ঐ অভিযান পরিচালনা করা হয় ৫৫ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল এস এম মতিউর রহমানের নেতুত্বে। তখন বাংলাদেশের পুলিশ, আর্মি, বিজিবি সহ বিভিন্ন বাহিনী ও ভারতের ৩৩ তম ডিভিশনের যৌথ অভিযানে সাতক্ষীরা জেলার ৫টি থানায় আট শত মানুষ নিহত হয়, যাদের বেশিরভাগই জামায়াতে ইসলামী পরিবারের সদস্য ছিলেন। বুলডোজার দিয়ে মানুষের বাড়িঘর ভেঙে গুড়িয়ে দেয়া হয়, গরু ছাগল পুড়িয়ে হত্যা হরা হয়, নারীদের সম্ভ্রমহানির ঘটনাও ঘটে।

২) মেজর জেনারেল আবুল হাসনাত মোঃ খাইরুল বাশার। ২০তম বিএমএ দীর্ঘ মেয়াদী কোর্সের কর্মকর্তা। রাষ্ট্রদূত হবার অপেক্ষায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত আছেন। বিজিবিতে থাকাকালে ইনি তৎকালীন মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আজিজের পলাতক ভাইদের জন্য্ ভুয়া এনআইডি এবং পাসপোর্ট তৈরী করে দিয়েছিলেন। এছাড়াও বিজিবির পোস্টিংয়ে থেকে মানবতাবিরোধী অপরাধে যুক্ত ছিলেন।

৩) মো. মনিরুল ইসলাম, অতিরিক্ত মহা পুলিশ পরিদর্শক: বিসিএস পুলিশ সার্ভিসের ১৫তম ব্যাচের সদস্য। গোপালগঞ্জের বাসিন্দা। ২০১৪/১৫/১৬ সালে বাংলাদেশে কৃত্রিম জঙিবাদ সৃষ্টি করে তা দমনের নামে শত শত হত্যাকান্ড ঘটিয়েছেন। তাছাড়া মার্কিন নাগরিক অভিজিত হত্যাকান্ডও তারই নির্দেশে ঘটে। আনসারউল্লাহ নাটক সহ জঙ্গি নাটকের হোতা। রিমান্ডে নির্যাতন, গায়েবী মামলা, দলবাজি, গুম, খুন, ক্রস ফায়ারের মূল নির্দেশদাতা।

৪) মো. শাহাবুদ্দিন খান, অতিরিক্ত মহা পুলিশ পরিদর্শক: বিসিএস পুলিশ সার্ভিসের ১৫তম ব্যাচের সদস্য। ঝিনাইদহের বাসিন্দা। পাবনা, সিরাজগঞ্জ, বরিশালে ৬শ কিলিংয়ের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট