ফরিদপুরে এখন মাঠে মাঠে দেখা যাচ্ছে শুধু পিঁয়াজ যার পেঁয়াজ কিন্তু একটা দুঃখের বিষয় হচ্ছে হলো পিঁয়াজের দাম কম হতে কৃষকের মাথায় হাত।
যেখানে প্রতিবিঘা জমিতে চারা রোপন করতেই ৫০ থেকে ৬০০০০ টাকা খরচ হয়ে যায় তারপরে কৃষকের বেতন এবং চাষ করার টাকা এবং পানি ওয়ালার পানির টাকা দিয়ে প্রায় বিঘা পতি ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা খরচ হয়ে যাচ্ছে। সেখানে যদি পিয়াজের দাম এতটাই কম হয়ে যায়। তাহলে কৃষক বাঁচবে না, আমরা অনেক কৃষকের সাথে কথা বলে জানতে পেরেছি যে এবছর পিয়াজের ফলন হয় বেশি একটা ভালো হবে না তাই দামটা যদি বেশি না হয় তাহলে আমাদের অবস্থা খুব গুরুতর এবং খারাপ হয়ে যাবে এবং সামনের বছরে আমরা পেঁয়াজের চাষ করতে পারব কিনা এটা সন্দেহ। তাই আমরা বাংলাদেশ সরকারের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি যে পিঁয়াদের দামটা জানে একটু বেশি করে দেয়া হয় ২০০০ টাকা থেকে ৩০০০ টাকা প্রতি মন হলে কৃষকরা কিছুটা হলেও বেঁচে থাকার অবলম্বন থাকবে বলে জানিয়েছেন ফরিদপুর জেলার বিভিন্ন স্থানের কৃষকেরা।
কৃষকের আরো বলেন এবছর সার এবং কীটনাশক এর দামটা যে দ্বিগুণ হয়ে গেছিল সেই অবস্থাতে এখনো আছে
এবং কীটনাশকের দামটা যদি কমিয়ে না দেয়া হয় তাহলে কৃষকরা কোন অবস্থাতেই বেঁচে থাকা সম্ভব নয় তাই অনুরোধ জানাচ্ছি সবার কাছে যে কৃষকরা মাথা ঘাম পায়ে ফেলে ফসল ফলায় খেতে তাদের দেখে খেয়াল রাখার জন্য
উধার্ত আহবান জানিয়েছেন কৃষক ভাইয়েরা দেশের এই প্রেক্ষাপটে যদি কৃষকের পিঁয়াজ ও পাটের দাম ঠিকমতো না পায় তাহলে কৃষককে ছেলেমেয়ে নিয়ে না খেয়ে মরতে হবে তাই আবার অনুরোধ করে বলছি সার কীটনাশক এবং বিভিন্ন প্রকার ঔষধ দান জানো কৃষকের নাগালের মধ্যে নিয়ে আসা হয়।