1. news@www.provatibangladesh.com : বাংলাদেশ : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ
  2. info@www.provatibangladesh.com : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ :
মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ০৩:১৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
শুকনো মৌসুমেও রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার লক্ষ্মীটারী ইউনিয়নে তিস্তার ভাঙন অব্যাহত রয়েছে বড়াল নদীর ক্ষতি না করে সংরক্ষণে জোর দিতে হবে: উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান সনদ ব্যতীত ডাক্তার পদবি ব্যবহার করায় ত্রিশ হাজার টাকা জরিমানা ইঞ্জিনিয়ার শাহরিন ইসলাম তুহিন চৌধুরীর জলঢাকায় আগমন উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী তরুণ দলের আত্মপ্রকাশ  উপজেলা প্রেসক্লাব নাগেশ্বরী এর নতুন কমিটি গঠন  যশোরে ‘কুড়িয়ে পাওয়া’ বোমা বিস্ফোরণে আ,হ,ত ৩ শিশুর একজনের মৃ,ত্যু বীরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জন নি,হ,ত  ভুরুঙ্গামারীতে উপজেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামী ফাউন্ডেশন কমপ্লেক্স ভিত্তি প্রস্তুর স্থাপন পাবনার আটঘরিয়ায় ড্রামট্রাক মটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নি,হ,ত-১ মেহেরপুর জেলা কারাগারের অভ্যন্তরে বিশুদ্ধ পানিসহ বাদ্যযন্ত্র বিতরণ

ঝিনাইদহে ফ্রুটিং ব্যাগে কলা চাষে লাভবান কৃষকরা

জুবায়ের রহমান ঝিনাইদহ জেলা প্রতিনিধি 
  • প্রকাশিত: রবিবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৯৪ বার পড়া হয়েছে

জুবায়ের রহমান ঝিনাইদহ জেলা প্রতিনিধি 

ঝিনাইদহে সার্টিফিকেট মামলায় আসামী হয়ে শত শত কৃষক হয়রানী হচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এক লাখ টাকার নিচে ঋন পরিশোধ করতে না পারায় কৃষকদের বিরুদ্ধে এই মামলা করা হয়েছে। তবে এসব মামলা নিস্পত্তিতে দীর্ঘসুত্রিতা ও বছরের পর বছর চলার কারণে দরিদ্র কৃষকরা চরমভাবে ভোগান্তিতে পড়েছেন। তথ্য নিয়ে জানা গেছে, ঝিনাইদহে ৭৭০ কৃষকের নামে ঝুলছে সার্টিফিকেট মামলার খড়গ। মামলার কারণে অনেক কৃষক হতাশাগ্রস্থ হয়ে এনজিও’র কাছ থেকে নতুন করে আবার ঋন নিয়ে ব্যাংকের দেনা পরিশোধ করতে বাধ্য হচ্ছেন। ঝিনাইদহ জেনারেল সার্টিফিকেট অফিসারের দপ্তর সুত্রে জানা গেছে, ২০২৪ সালের নভেম্বর পর্যন্ত ঝিনাইদহের ৬ উপজেলার ৭৮৭ জন কৃষকের নামে সার্টিফিকেট মামলা করা হয়। এসব কৃষকের কাছে ব্যাংকের মোট পাওয়ানা ৬ কোটি ৮৮ লাখ ৭০ হাজার টাকা। ১৭টি মামলা নিস্পত্তির মাধ্যমে টাকা আদায় হয়েছে ৮ লাখ ১৫ হাজার। ঋন গ্রহনকারী কৃষকরা বছলেন, কৃষকদের উৎপাদিত পণ্যের দাম না পাওয়া ও বৈশিক অর্থনীতির মন্দার কারণে তারা আর্থিক ভাবে সচ্ছল হতে পারছেন না। এ কারণে তারা ব্যাংকের দেনা পরিশোধ করতে না পেরে মামলায় জড়াচ্ছেন। ফলে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, অগ্রনী ব্যাংক, কর্মসংস্থান ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, বিআরডিবি ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মামলায় আসামী হয়েছেন। এ ব্যাপারে ঝিনাইদহ জেনারেল সার্টিফিকেট অফিসার ও সিনিয়র সহকারী কমিশনার নিরুপমা রায় নওসীনা আরিফ ব্যাস্ত থাকায় কথা বলতে চাননি। ঝিনাইদহের মানবাধিকার কর্মী ও সিনিয়র সাংবাদিক অধ্যক্ষ আমিনুর রহমান টুকু বলেন, মামলা কোন সমাধান নয়। মামলা দেখে কৃষকরা ভয় পান। কারণ কৃষকরাই আমাদের অর্থনীতির মৃল চালিকা শক্তি। তিনি বলেন, কৃষি ঋন আদায়ের ক্ষেত্রে কার্যকর বিকল্প ব্যবস্থা খুজে বের করতে হবে। বিষয়টি নিয়ে ঝিনাইদহ সচেতন নাগরিক কমিটির সাবেক সভাপতি সায়েদুল আলম জানান, দরিদ্র কৃষকের কাছ থেকে টাকা আদায় করতে ব্যাংকগুলো যতটা তৎপর, ঠিক ততটাই নিক্রিয় বড় বড় ঋণখেলাপির কাছ থেকে টাকা আদায়ে। তিনি জানান, ঋণ আদায়ে এমন বৈষম্য কাম্য নয়। কৃষকদের বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা দিয়ে হয়রানী বন্ধ করা উচিৎ বলেও তিনি মনে করেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট