1. news@www.provatibangladesh.com : বাংলাদেশ : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ
  2. info@www.provatibangladesh.com : দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ :
বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ০৯:০৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
মণিরামপুরে মিডল্যান্ড ব্যাংকের এজেন্ট শাখার উদ্বোধন হাইওয়ে মহাসড়কের বেহাল অবস্থা কে নিবে দায়ভার সিটি কর্পোরেশন নাকি প্রশাসন আনোয়ারায় শ্রী শ্রী লোকনাথ ধাম মন্দিরে দুর্ধর্ষ চুরি দুর্গাপুরে সরকারী জমি যর দখলের অভিযোগ নিরাপত্তাহীন সৈকতে আর প্রাণহানি নয়: পর্যটনের নামে গাফেলতির মূল্য কে দেবে:- প্রতিবাদে সোচ্চার স্বেচ্ছাসেবীরা ৯ নং রানাগাছা ইউনিয়নে লটারির মাধ্যমে ভিডব্লিউবি এর তালিকা প্রস্তুত রেলের জিএম’র সাথে পাবনা জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক আবু তালেব মন্ডলের সাক্ষাত বিভিন্ন দাবী পেশ টাঙ্গাইলে মেডিক্যাল হোস্টেলে মিললো ছাত্রীর ঝু”ল”ন্ত ম”র”দে”হ সাতক্ষীরা দেবহাটায় নির্বাচনে কেন্দ্র পরিচালক ও পোলিং এজেন্টের প্রশিক্ষণ কর্মশালা মুন্সীগঞ্জে নিজের দুই মেয়েকে পুকুরে ফেলে হত্যার দায় স্বীকার করলেন মা

নওগাঁয় ২০ বছর ধরে অবৈধ ভাবে চাকরি করেন ফিরোজ।

মোঃজাহাঙ্গীর আলম নওগাঁ জেলা প্রতিনিধিঃ
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৯৭ বার পড়া হয়েছে

নওগাঁর মান্দা উপজেলার গোবিন্দপুর বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের অফিস সহকারী ফিরোজ আহম্মদ খাঁনের বিরুদ্ধে ২০ বছর ধরে একই প্রতিষ্ঠানে দুটি পদে চাকরি করার অভিযোগ উঠেছে। কখনো তিনি অফিস সহকারী, কখনো সহকারী শিক্ষক পদে কর্মরত থেকে নিয়মিত সরকারি বেতন-ভাতা উত্তোলন করেছেন বলে জানা গেছে।

ফিরোজ আহম্মদ খাঁন ১৯৯৬ সালের ২ নভেম্বর অফিস সহকারী পদে চাকরিতে যোগ দেন। পরে ২০০৪ সালের ডিসেম্বরে একই প্রতিষ্ঠানে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ পান। তবে তিনি অফিস সহকারী পদ থেকে পদত্যাগ না করেই নতুন পদে নিয়োগ গ্রহণ করেন। যা বিধিসম্মত নয়।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, ফিরোজ আহম্মদ খাঁন ২০১৩ সালের মে মাসে সহকারী শিক্ষক পদে এমপিওভুক্ত হন। একই মাসে তার নামে দুটি পদেই সরকারি বেতন ইস্যু হয়। তবে তিনি সহকারী শিক্ষক পদে বেতনভাতা উত্তোলন করেন।

২০১৩ সালের জুলাই মাসে নিয়োগ জটিলতার কারণে তার সহকারী শিক্ষক পদটি স্থগিত হলে তিনি পুনরায় অফিস সহকারী পদে ফিরে যান এবং সেই পদে নিয়মিত বেতন উত্তোলন করছেন।

বিদ্যালয়ের তৎকালীন প্রধান শিক্ষক প্রয়াত আফাজ উদ্দিন মণ্ডলের সময়ে ফিরোজ আহম্মদ খাঁনের এই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। অভিযোগ রয়েছে, তার বড় ভাই আব্দুল মালেক খাঁন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরে উচ্চপদে কর্মরত ছিলেন। তিনি এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় প্রভাব বিস্তার করেছিলেন।

বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহ আলম মিয়া জানান, একই প্রতিষ্ঠানে এক পদে পদত্যাগ না করে অন্য পদে নিয়োগ নেওয়া নিয়মবহির্ভূত। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ফিরোজ আহম্মদ খাঁন বলেন, ‘বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটি আমাকে যেভাবে নিয়োগ দিয়েছে, আমি সেভাবেই চাকরি করছি। এর বাইরে কিছু বলতে পারছি না।’

বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক ছুরত আলী প্রামাণিক বলেন, ‘ফিরোজ আহম্মদ খাঁনের নিয়োগ প্রক্রিয়া আইনসম্মত ছিল না। তার এমপিওভুক্তি প্রক্রিয়াও অবৈধভাবে হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।’

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট